অমিয়ভূষণ : এক অনন্ত বিস্ময়

ভাষা888sport live chatী অমিয়ভূষণ মজুমদারের জন্মশতবর্ষে তাঁর বর্ণময় 888sport live football যাপনকে ফিরে দেখার একরকম অর্থ, এক রহস্যজনক ট্রমায় প্রবেশ করা। সুতরাং সেই ঘোর থেকে পরিত্রাণের পথ অনুসন্ধান করতে করতে আমাদের যা প্রাপ্তি হবে তা কি আদৌ তৃপ্ত করবে আমাদের! দেখব।

কথাগুলোকে কোনো পাঠক নেতিবাচক মন্তব্য ভেবে নেবেন না, এই কারণে যে, স্বয়ং অমিয়ভূষণ এরকম ইঙ্গিত দিয়ে গিয়েছিলেন বহুবার। এ-বিষয়ে তাঁর সততা প্রশ্নাতীত।

বস্ত্তত তাঁকে নিয়ে আলোচনা হলো গঙ্গাজলে গঙ্গাপুজোর নামান্তর। এহেন ইশারা নেই, যা তিনি, তাঁর 888sport live footballকৃতির পরতে পরতে রেখে যাননি – যা দিয়ে তাঁকে বিশ্লেষণ করা যাবে না। যেমন, নিজেকে তিনি মনে করতেন পিউরিটান। স্বঘোষিত এই সত্তা কীভাবে অজস্র কাহিনি আখ্যানে ‘অপর’ গোষ্ঠীভুক্ত মানুষের কথা লিপিবদ্ধ করে যান, তা যেমন বিস্ময়কর, তেমনি যেন-বা এক ধাক্কা।

এই স্থিত প্রত্যয় মনোভাব অমিয়ভূষণকে 888sport app সমসাময়িক লেখকের তুলনায় পৃথক আসনে বসানোর দাবি রাখে।

প্রত্যয়ের একাংশ যদি ওইরূপ বিপরীত আয়ত্ত হয়, তবে অন্য অংশটি হলো তিনি মনে করতেন, মাটির কথা লিখতে গেলে মাটি মাখতে হবেই – এই ধারণা ভুল। একে কি আভিজাত্যগুণ বলব?

জন্মেছিলেন ২২ মার্চ ১৯১৮, কোচবিহারে মাতুলালয়ে। পিতা অনন্তভূষণ মজুমদার, মাতা জ্যোতিরিন্দু দেবী। অমিয়ভূষণের ঠাকুরদা ছিলেন পাবনার বর্ধিষ্ণু জমিদার। পাবনার অন্তর্গত পাকুড়িয়া গ্রামে তাঁদের আদি কুঠির বৈভব ও বিত্ত তাঁকে বরাবর আকৃষ্ট করত। সেই নীলকুঠিটি রানি পিয়ারিসুন্দরীর কাছে বৈষয়িক বুদ্ধির দ্বারা মালিকানা লাভ করেছিলেন অমিয়ভূষণের বাবার ঠাকুরদা মথুরা প্রসাদ। তাঁদের আদি পদবি ছিল বাগচি। পরে তৎকালীন নবাবের কাছে হিসাবরক্ষকের চাকরিসূত্রে মজুমদার উপাধি লাভ করেন।

নীলকুঠির দুর্গের মতো আকার, মোটা লোহার দশ-এগারো ফুট উঁচু দরজা, কুঠিতে মজুদ পুরনো অস্ত্রশস্ত্র ইত্যাদি অমিয়ভূষণের শিশুমনকে প্রভাবিত করে থাকবে। তবে কোচবিহার বারবার অমিয়ভূষণের জীবনে একটি নির্দিষ্ট ঠাঁই ছিল বলা চলে। তাঁর রচনায় যেমন বারবার ফিরে এসেছে পদ্মা, পাকুড়িয়া গ্রাম আর তৎসংলগ্ন গ্রাম্য পরিবেশ, তেমনি কোচবিহারের মাতুলালয়ও উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছিল তাঁর জীবনচর্যায়। তাঁর মাতুল রমেশ নারায়ণ চৌধুরী ছিলেন সম্ভ্রান্ত প্রথিতযশা আইনজীবী। তাঁদের নিবাস ছিল কোচবিহার রাজবাড়ির কাছে। সে-সময়ে ইংরেজ শাসনকাল; কিন্তু কোচবিহার ছিল দেশীয় রাজার অধীন। তাঁদের প্রতিষ্ঠিত জেনকিন্স স্কুলে চতুর্থ শ্রেণিতে ভর্তি হন অমিয়ভূষণ। এর আগে পাবনার স্কুল থেকে পড়াশোনার পাট চুকিয়ে ফেলার দরকার পড়ে, যে-কারণে তা-ও বুঝি এক ধরনের ট্রমা অমিয়ভূষণের জীবনে। সে ভয়ানক এক সময়। ১৯২৬ সাল। বাংলা আক্রান্ত ভয়ংকর জাতিদাঙ্গায়। ঠনঠনে কালীবাড়ি আক্রান্ত হয়। 888sport appয়ও শুরু হয় ভ্রাতৃঘাতী দাঙ্গা। সেই দাঙ্গার স্ফুলিঙ্গ ছড়িয়ে পড়ে পাকুড়িয়ার মতো নিস্তরঙ্গ গ্রামে। অমিয়ভূষণের পরিবার আতঙ্কিত থাকে এ-কারণে যে, তাঁরা মাত্র একঘর ব্রাহ্মণ, বাকি চারদিকে মুসলমানের বাস। তখন তাঁদের কাছারি ছাপিয়ে মজুদ করা হতে থাকে নানা অস্ত্রসম্ভার শোবার ঘরেও। অমিয়ভূষণের 888sport sign up bonusচারণায় জানতে পাই –

১৯২৬ – এই বোধহয় ঠনঠনে কালীবাড়ি আক্রান্ত হয়েছিল। 888sport appতে দাঙ্গা হচ্ছিল। আমাদের গ্রামে সেই দাঙ্গা এসে পড়তে পারে এরকম সম্ভাবনা দেখা দিচ্ছিল। বড়দের ক্রোধ ও আশংকার আলাপ শুনেছিলাম। রামদা তলোয়ার সড়কিতে ধার পড়ছিল। বাবা বন্দুক কিনে আনলেন, কয়েক বাক্স পিতলমোড়া বুলেট। অনেকদিন রাতে বাবা বন্দুক হাতে গ্রামে ঘুরে বেড়াতেন। শুনতাম ওরা হিন্দুদের কেটে ফেলে, হিন্দু মেয়েদের চুরি করে। মার মুখ শুকনো, বাবার মুখ গম্ভীর।

দাঙ্গার পেছনে ব্রিটিশ শক্তির হাত বা ইন্ধন কতটা, ওই বয়সে অমিয়ভূষণের পক্ষে ধারণা করা সম্ভব ছিল না। এদিকে তিনি কিছুদিন অসুস্থ হয়ে প্রায় মরণাপন্ন অবস্থা থেকে জীবন লাভ করেছেন যাঁদের চিকিৎসায়, তাঁরা দুজন হলেন ইংরেজ। একজন ইংরেজ নার্স ও ডাক্তার কর্নেল নেপিয়ার। ফলে ইংরেজদের প্রতি স্বভাবগত যে বিদ্বেষ বাঙালির থাকে তা অমিয়ভূষণের ছিল না, বরং এক ধরনের আভিজাত্য তাঁর মধ্যে সঞ্চারিত হয়েছিল। আমাদের বিস্ময় জাগে না সে-কারণে যে, কেন তিনি ঔপনিবেশিক শিক্ষা, সংস্কৃতি, রুচি ও বিচারবোধের দ্বারা তাড়িত ছিলেন। তাঁর রচনায় এর দৃষ্টান্ত পেতে অসুবিধা হয় না। কিন্তু যখনই তাঁর নিজের কথায় নিজেকে ডিক্লাসড্ হওয়া নিয়ে ভাবিত দেখা যায়, আমরা অন্য এক বিশিষ্ট অমিয়ভূষণকে আবিষ্কার করি। এটাকে আমরা 888sport live chatীর স্ববিরোধ হিসেবেই আখ্যায়িত করতে পারি। অথচ লোকায়ত চরিত্রের নির্মাণে, যেমন তাঁর 888sport alternative link মহিষকুড়ার উপকথা কিংবা মধু সাধুখাঁর নির্মাণে এতই সাবলীল, যেন মনে হয় অমিয়ভূষণ আজন্ম ওই প্রাকৃত জীবন-পরিসরে লালিত।

এক সাক্ষাৎকারে এরকম প্রশ্নের মুখোমুখি জানাচ্ছেন – ‘স্কুলে আমার সহপাঠীদের মধ্যে কোচ ও রাজবংশী ছিল। মেচ, রাভা, ওঁরাও ছিল না। সহপাঠীদের আমার সহপাঠীই মনে হতো। তাদের নিজস্ব সুমিষ্ট ভাষা ছিল। সে-ভাষায় তাদের সঙ্গে কথা বলতাম।’

এই সামান্য ইঙ্গিত থেকে তাঁর ডিক্লাসড্ হওয়ার মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হয়েছিল কি না জানা নেই, তবে এও একপ্রকার ট্রমা – এ-কথা তিনি মান্য করেছেন এবং তা থেকে পরিত্রাণ পেতে চেয়েছিলেন।

পরিত্রাণই তাঁর 888sport live football সৃজনের প্রথমত কারণ হলেও দ্বিতীয়টি নিশ্চয়ই প্রখ্যাত লেখক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করবেন – এই ধারণার সহাবস্থান সম্ভব নয় বলে ধারণা করি। তা হলে তাঁর ক্রমাগত সৃষ্টির রহস্য কী? এককথায় এই বিশ্লেষণ করা অনুচিত। লেখক নিজেই বিভিন্ন সাক্ষাৎকার বা লেখার মাধ্যমে যা বলতে চেয়েছেন তাতে পাঠকের সংশয় বৃদ্ধি পেয়েছে, সমাধানে আসেনি। আমাদের মনে হয়েছে, ক্রমাগত নিবিড় অবলোকনের দ্বারা বিশিষ্ট প্রাকৃতিক সম্ভার তাঁর কাছে বিশ্ববীক্ষার ক্ষুদ্রতম বা ক্ষুদ্রাতিতম সংস্করণের সৌরভ বহন করে এনেছিল। যে-রহস্যের কাছে প্রত্যেক 888sport live chatীই আনত প্রার্থনায় বসেন এবং তার অপার রহস্যময়তার চাবিকাঠি অনুসন্ধানে রত থাকেন। অমিয়ভূষণের জীবনে নানারকমের ওঠানামা – একদিকে তাঁর পিউরিটান পরিবার, অন্যদিকে বারবার অসুস্থ হয়ে পড়া, পড়শি-প্রতিবেশী মানুষকে সহসা অপরিচিতরূপে প্রত্যক্ষ করা – প্রকৃতির খ- খ- প্রসাদের মতো বর্ষিত হয়েছে অভিশাপ নয় – আশীর্বাদস্বরূপ। অমিয়ভূষণ তাঁর রচনার মাধ্যমে সেই আশীর্বাদকেই রূপদান করে শুশ্রূষা পেতে চেয়েছেন। একজন লেখকের কৈশোর যেভাবে তাঁকে প্রভাবিত করে, অমিয়ভূষণের 888sport live footballকৃতিতে তারই প্রতিফলন বারবার আমরা রূপায়িত হতে দেখি। তাছাড়া যৌবনে তিনি পাশ্চাত্য 888sport live footballের সঙ্গে নিবিড়ভাবে পরিচিত হন। ফলে সাধারণ যে-ভাষায় বাংলার মাঝারিমাপের 888sport live footballিকগণ লেখেন, অমিয়ভূষণের লেখা তা থেকে পৃথক। তিনি তাঁর রচনাকে
হায়ার ফিজিক্সের সঙ্গে তুলনা করে বলতেন যে, এটি সবার বোধগম্য নয়।

লেখকজীবনে অমিয়ভূষণের মতো ভাষা888sport live chatী যথার্থ সমাদর লাভ করেননি। এ-অভিমান তিনি বহন করে এসেছেন আমৃত্যু। তাঁকে উত্তরবঙ্গের লেখক হিসেবে বারবার চিহ্নিত করা হয়েছে অবহেলায়। যেন নগর কলকাতাকেন্দ্রিকতাই একজন লেখকের মাপকাঠি। অনেক তথাকথিত প্রান্তিক লেখকদের মতো তিনিও মনে মনে কলকাত্তাইয়া সংস্কৃতিচর্চা ও চর্চাকারকগণকে তাচ্ছিল্য করতেন। মনে মনেই বা বলি কেন, প্রকাশ্যে এই অনুযোগ তাঁকে করতে দেখা গেছে। এর ফলে তাঁকে ক্রমাগত ‘উত্তরবঙ্গের 888sport live footballিক’ এই বিবেচনায় কোণঠাসা করা গেছে। ফলে আজীবন তাঁকে লিখতে হয়েছে লিটল ম্যাগাজিনে। লিটল ম্যাগাজিনে লেখা অন্যায় কিছু নয় বরং আত্মশস্নাঘার বিষয়। কিন্তু তাঁর মতো বৃহৎ মাপের 888sport live footballিককে আরো পরিসর দেওয়ার ক্ষেত্রে লিটল ম্যাগাজিন যে অতিরিক্ত সহায়ক নয় – এ-কথা অনস্বীকার্য। নববইয়ের দশকে যখন তাঁকে পুরস্কৃত করা হচ্ছে বঙ্কিম 888sport app download bd ও 888sport live football অকাদেমিতে, তখন তাঁর আক্ষেপ জানিয়ে লিখেছিলেন – ‘আশির দশকের একজন উদীয়মান লেখক হিসেবে নতুন প্রজন্মের সামনে উপস্থিত হতে আমি কিছুটা বিব্রতবোধ করেছিলাম।’

যে-লেখকের প্রথম গল্প অবহেলাভরে পাঠানোমাত্র পূবর্বাশা নামক প্রখ্যাত পত্রিকায় ১৯৪৫ সালে প্রকাশিত হয় – এবং তাঁকে কখনো থামাতে হয় না লেখনী – তাঁর প্রতি এই আচরণ আমাদের লজ্জা দেয়, আহত করে।

এ-কথা স্বীকার করতে দ্বিধা নেই, হয়তো লিটল ম্যাগাজিন ছাড়া কোনো বাণিজ্যিক কাগজে বা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান থেকে তাঁর লেখা প্রকাশিত হলে এই অভিমানের আঁচ, এই বিক্ষুব্ধতার পরত, এমন তীব্র শ্লেষ তাঁর রচনা থেকে উধাও হয়ে যেতে পারত!

একজন প্রকৃত 888sport live chatীর মনোবাঞ্ছা নিয়ত আত্মখনন যদি হয়, তা হলে তিনি সে-পরীক্ষায় সসম্মানে উত্তীর্ণ হয়েছেন, গৃহীত হয়েছেন পাঠকের দরবারে সাদরে। তাঁর নির্মিত চরিত্রগুলো মধু সাধুখাঁ, কমরুন, আসফাক, বমভোলা, তারক, চৈতন্য সাহা, সুরতুন্নেছা প্রমুখ এবং অগণিত নিম্নবর্গের অত্যাচারিত, নিপীড়িত ও বঞ্চিত মানুষ বাংলা 888sport live footballে চিরকাল 888sport app download for androidীয় হয়ে থাকবে। যে ‘ভিশনে’র কথা তিনি মান্য করতেন এবং বলতেন ‘ভিশন’ সম্পূর্ণ হলে ‘লিখতে কতক্ষণ’ – তাঁকে আর যা-ই হোক সমগোত্রীয় কোনো 888sport live footballিকের সঙ্গে তুলনায় ফেলা যায় না। অমিয়ভূষণ নিজেই নিজের গোত্র নির্ধারিত করে গেছেন। তাঁর 888sport alternative linkের বিসত্মৃত পটভূমি, চরিত্রের আমত্মঃসম্পর্ক এবং ভাষার বুনোট যেমন একদিকে পাঠককে আকৃষ্ট করেছে, অন্যদিকে লেখকের মেধা ও বুদ্ধির দীপ্তি ছড়িয়ে আছে রচনার বিশ্লেষণাত্মক ভঙ্গিতে। এত বিসত্মৃত জ্ঞানভা-ার – সে আদিবাসী রাভা, মেচ সম্প্রদায়ের হোক বা নাগরিকবিলাস বিনয় সম্পর্কিত হোক, ভূগোল, ইতিহাস, নৃতত্ত্ব ইত্যাদি চেতনা কোনো লেখকের লেখায় এভাবে সম্পৃক্ত হতে দেখা যায়নি।

তাঁর কথায়, ‘গল্প তো প্রতিনিয়তই তৈরি হচ্ছে মনে। সেই স্টোর হাউজে এক মাস, এক বছর, চৌদ্দ বছর সেই গল্পগুলো থাকে। তারপর নিজে থেকেই বেরিয়ে আসে, কাগজ নিয়ে বসলেই হলো, কোনো সম্পাদক তাগাদা দিলেই হলো।’

আবার – ‘… আমি তাড়িত হয়ে লিখি না। আষাঢ় এসে পৌঁছলে ধূলিকণা থেকে পর্বতচূড়া তৃণদল থেকে মহীরুহে পরিবর্তন এসে এক নতুন পৃথিবী হয়। আবার ফাল্গুন-চৈত্রে অনায়াসে যেন অদৃশ্যভাবে বিনাশ্রমে অন্য পৃথিবী। কারও তাগিদ নেই কারও চেষ্টা নেই। ঘটে যাচ্ছে। আমার এক 888sport alternative linkের পর অন্য 888sport alternative link এমনি ব্যাপার। …’

এই অনায়াস পরিবর্তনের, ঘটে-যাওয়া প্রাত্যহিকতার এক নৈর্ব্যক্তিক লিপিকার অমিয়ভূষণ। তাঁর রচনাশৈলী দীর্ঘকাল বাংলা লেখকদের কাছে, আলোচকদের কাছে উন্মোচনের অপেক্ষায় থাকবে। কেননা, তার পরতে পরতে যে-রহস্যময়তা যে-বিস্ময়বোধ – তা এত সহজে এক লহমায়, এক মানদ– মেপে ফেলার বিষয় নয়। ভাবীকালের পাঠকের কাছে অমিয়ভূষণকে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার ধারাবাহিক প্রক্রিয়াটিও সেসঙ্গে চালিয়ে যেতে হবে আমাদের।

তাঁর জন্মশতবর্ষে এই অঙ্গীকারই যেন বাংলা 888sport live footballের অনুভবী লেখক-পাঠকের প্রত্যাশিত থাকে – এমনটি কামনা জানাই। মহান ক্রান্তদর্শী অমিয়ভূষণ মজুমদারকে শতবার প্রণাম।