অসহ্য ব্যথার আর কোনো ধারাপাত নেই।
অচেনা শহরের গলিপথ ধরে, যে-ব্যথা দিন গোনে
আঁচলের উষ্ণতা, সে এখন বিষণ্ন হাওয়ার রাত হয়ে,
নির্জনতায় খুঁজে চলে – ভুলের যাপিত সময়।
ক্ষয়ে যাওয়া কালের প্রশ্বাসে, যে ক্ষতচিহ্ন ভেসে আসে,
সেও এখন, অহংকারের উচ্ছন্নে যাওয়া পাখির পালক।
সাদাটে অন্ধকার নিয়ে, এই সব ভুলের যাপিত সময়,
জেগে থাকে খরা আর উন্মাদ চৈত্রের খরতাপ ছুঁয়ে।
অথচ, মা যখন – চৈত্রের খরতাপ আঁচলে মুছে,
সন্তানের চোখে-মুখে, চুমুর পরশ এঁকে বুনে চলে স্বপ্নের দিন;
তখন এতোসব 888sport sign up bonusছায়া খেলা করে, পালকের
উষ্ণতার আড়ালেই। অযথাই কাঁদিয়ে চলে, অসহ্য ব্যথার
যাপিত সময় – যতোটা না হলেই সময়ের খরতাপ,
যেত না নির্জলা হৃদয়ের ধূসর হাওয়ায়; ততোটাই তেড়ে আসে
দুঃখ নদীর বিষণ্ন গুমোট আমাদের মানবিক পাড়ায়।
রাতের ঈশ্বর সেই অতন্দ্র প্রহরী
রনি অধিকারী
রাত্রির আকাশ হাসে শূন্যতার মাঝে
যাজক সীমানা ঠেলে অনর্গল চলি …
বিভ্রমে বিনষ্ট চলে নির্মম ঘাতক
অনুভবগুলো যেন জলের জাতক।
অভিশাপে পুড়ে যায় বিচূর্ণ বিশ্বাস
অনিষ্ট সাধনে কোন বদ্ধপরিকর …
রাতের ঈশ্বর সেই অতন্দ্র প্রহরী
অবাধে বন্দনা ক’রে অভুক্ত পূজারি।

Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.