রবিউল হুসাইন
বিবরে দৃশ্যমান তীব্র প্রহর
বরফের স্পর্শ-ছোঁয়ায় মোম-সরোবর
চারিদিকে স্পষ্ট হিমেল প্রভাত
আজো কি ঘটবে সেই অগ্ন্যুৎপাত
সুদূর সাক্ষাতে কেন মনে পড়াপড়ি
এখনো সচল সেই অচল ঘড়ি
আয়ত গবাক্ষের গরাদ ধরে
অন্যের অশ্রুতে চোখটি ভরে
উদাস নয়নে নিঃশূন্য দাঁড়িয়ে
মনের ভাবনাগুলি গিয়েছে ছাড়িয়ে
আমিই একমাত্র ভাগ্যবান চাষি
আজো কেউ বলেনি আমি ভালোবাসি
মনের দিক দিয়ে আমি এখনো কুমার
বৈভবের অভাবে প্রেম আসে নাই আর
ভালোবাসা ও 888sport live chat এক, উল্লেখ নেই নন্দনশাস্ত্রে
ময়ূর আকাশ খোঁজে পেখম মেলতে
কোথাও নেই কেউ পথ নির্জন
অাঁধার গাঢ় তাই এমন অর্জন
কেউ দেখেনি চোখে নির্ঘুম রাতে
নদীগুলি ভেসে যায় বিষণ্ণ স্রোতে
এমনটি হবে যে কখনো ভাবিনি
প্রয়োজনে হতে পারি বিপত্তারিণী
প্রকৃতি উজ্জ্বল হয় রাতের ঘরে
ভয় ও জোছনা খেলাধুলা করে
সুশ্রী চন্দ্রদেবী এক শিক্ষক মহিলা
গ্রহ-তারা ছাত্রছাত্রী তিনি একলা
চতুর্দিক উদ্ভাসিত বিশ্বাসী প্রত্যয়ে
নির্ভয়ে নিরাপদে বিশুদ্ধ আশ্রয়ে
জীবনে কোনোদিন কোনোকিছু হয় না
আনন্দের পিঠে রাখি বিষম যাতনা
জানি না আমার অস্তিত্ব বৃহৎ কি ক্ষুদ্র
বিশ্বব্রহ্মান্ড এক ঊনজল সমুদ্র
সেই জলে ঝাঁপ দিয়ে আকূল সাঁতরাই
লক্ষ্যভ্রষ্ট গন্তব্যে যেতে পথটি হারাই
আমরণ অসীমতার সময় গড়ায়
মানুষেরা কেন এমন নিঃস্ব অসহায়

Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.