মেধাবী অক্ষরগুলো পায়ে পায়ে হাঁটে বহুদূর –
পাকদণ্ডী বেয়ে ওঠে পাহাড়চূড়ায়।
ওখানে কি হ্রদ আছে? সুবাতাস? জল?
শ্মশানের কাছাকাছি ফিরে আসি। সকাল ফুরায়।
দুপুরে ঘুঘুর ডাকে বেহাগী বসন্ত
সুর তোলে, কাঁপে শিমলতা
হাঁটতে হাঁটতে ভাবি, সব ভুলে যাবো
তবু থাকে কিছু চিহ্ন, কিছু ব্যাকুলতা।
বসন্ত-পেরোনো মাঠে বটগাছ
বিহ্বল বিনিদ্র জেগে থাকে –
টবের শহরে থমকে আছে নিষিদ্ধ জ্যোৎস্না।
একদিন দেবীপক্ষে উঁকি দেয় কাশবন, সুনীল আকাশ
একদিন শুধু কাঁদে সূর্যপোড়া ঘাস
টের পাই, মাটির ভেতর থেকে উঠে আসছে শিকড়ের ডানা –

Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.