ফাদার পল দ্যতিয়েন
গুরুদেবের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে বহু 888sport live footballপ্রেমী জনকয়েক ভিনদেশি 888sport app download bd পেয়েছেন। ওঁদের মধ্যে অধিকাংশই 888sport app download apk latest versionক কিংবা গবেষক, কিংবা ওই ধরনের কিছু। পান্ডিত্যপূর্ণ পাঁজিপুঁথির প্রকাশনে ওঁরা বদ্ধভূমির বাইরে আপন আপন বহুদেশে, বাংলা 888sport live football ও সংস্কৃতি প্রসারসাধন করে ধন্য হন। অসংকোচে স্বীকার করি যে, ওঁদের অভিজাত দলের আমি আদৌ সদস্য নই। 888sport app download apk latest version করেছি কম, গবেষণা করেছি অল্প, আমার প্রকৃত কারবার : বাংলা শব্দ নেড়েচেড়ে খেলা। সুধী শ্রোতৃবর্গ জেনে রাখবেন, আমার এই তুচ্ছাতিতুচ্ছ কীর্তির জন্য বঙ্গ888sport live football সভায় গণনাতীত মহামানবের সিংহাসনের স্নিগ্ধ ছায়াতলে আমার নিমিত্তে এক মিনি চৌকি পাতা হয়েছে।
অভয় দিন : একান্ত ঘরোয়াভাবে আত্মপরিচয়ের কতক কথা বলতে চাই। আমার বয়স আজ ছিয়াশি। বঙ্গদেশে সাতাশ বছর কাটানোর পরে উনিশো সাতাত্তর সালে স্বদেশে ফিরেছি। বেলজিয়ামের রাজধানীতে আরবি-তুর্কি অভিবাসীদের পাড়ায় অবস্থান করে সুদীর্ঘ তিন দশক ধরে আমি যে বাংলা শুধু লিখিনি এমন নয়, পড়িওনি, বলিওনি, শুনিওনি, অবকাশ মেলেনি বলে। ইদানীং অবশ্য দেশ পত্রিকার সম্পাদকের হার্দ্য আহবানে সাড়া দিয়ে আমি আবার বাংলা কালির দোয়াতে আমার মরচে ধরা কলমটিকে ডোবাতে শুরু করেছি… আমার আদি পাঠক সমাজে পৌত্রদৌহিত্রীদের আনন্দদান অভিপ্রায়ে। লক্ষ করে থাকবেন সংস্কৃত বহুব্রীতির প্রতি আমার দুর্দমনীয় পক্ষপাত। কলেজে পঠনকালে দেবভাষার সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সৌভাগ্য হয়েছে।
আনন্দসাগর হিল্লোলে আগ্রীবা নিমজ্জিত হয়েছি কবিকুল গুরু কালিদাসের বর্ষব্যাপী সাহচর্যে। একদিন লাইব্রেরিতে কী খুঁজতে গিয়ে আচমকা চোখে পড়ল উচ্চস্থিত এক তাকে লুক্কায়িত ধুলোমাখা পুরনো এক পুস্তক : অ্যান্ডারসন সাহেবের বাংলা ব্যাকরণ। সেই গ্রন্থপাঠেই বাংলা ভাষার সঙ্গে আমার প্রথম আলাপ-প্রেমালাপ।
অ্যান্ডারসন সাহেবের ব্যাকরণে সংকলিত একাধিক উদ্ধৃতি সংস্কৃতঘেঁষা পড়ুয়ার কাছে সহজবোধ্য ছিল : এই ধরুন বিদ্যাসাগরের ‘একদা গ্রীষ্মকালে কতিপয় পথিক মধ্যাহ্ন সময়ে রৌদ্রে অতিশয় তাপিত ও নিতান্ত ক্লান্ত…’ কিংবা কৃত্তিবাসের ‘গুণ পশু পক্ষী মৃগ, গুণ বৃক্ষ লতা, কে হরিল আমার সে চন্দ্রমুখী গীতা?’
নিদর্শন হিসেবে বৈয়াকরণিক সাহেব আহরণ করেছিলেন মেজদিদি আর নৌকাচুরির কিয়দংশ। হতভম্ব হয়ে পড়লাম : এ কী অদ্ভুূত পিরিলি ভাষা, কী বিদঘুটে দোঅাঁশলা জবান! শরৎচন্দ্র লিখেছেন মিনিট, টেবিল, চেয়ার… রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন : মেডেল ফেল ট্রেন! তৎসম শব্দ বাদ দিতে চান তো দিন, তদ্ভব শব্দেরও মাধুর্য আছে… কিন্তু ম্লেচ্ছজাতির অভিধান থেকে আমদানি করা ওই সমস্ত বাক্য ব্যবহারের অর্থ কী?
সুধী শ্রোতৃমন্ডলী জানতে পারেন উনিশশো পঞ্চাশ সালের পঁচিশে জানুয়ারিতে বেলজিয়াম থেকে সদ্য আগত আমি কলকাতার রাস্তাঘাটে বেড়িয়েছিলাম মুক্তকণ্ঠে ‘জয় হিন্দ, জয় হিন্দ’ চেঁচিয়ে।
সেই বছরের সেই মাসেই আমার বাংলা ভাষার হাতে খড়ি অনুষ্ঠিত হয়েছে কেরি সাহেবের পুণ্য888sport sign up bonusচিহ্নিত সেই শ্রীরামপুরে। অধ্যয়নের প্রথম দিবসেই বাংলা 888sport live football-ইতিহাস-অলঙ্কৃত সেই বন্যভূমি আমার বৈপ্লবিক চরিত্রের বিস্ফোরণে কম্পিত হয়েছে। আক্ষেপের কারণটা কী? সাধুভাষার লিখিত ব্যবহার। সাধুভাষা অবশ্য সর্বতোভাবে কলঙ্কহীন। ওর নিন্দা করতে যাব কোন দুঃসাহসে? দোষীসাব্যস্ত করতে চাই তখনকার দিনের পন্ডিতগোষ্ঠীর ওই দৃঢ়প্রত্যয় : সাধুলিখনের অভ্যাস না করলে কেউই চলতি ভাষার বৈশিষ্ট্যসমূহের পরিজ্ঞাত হতে পারে না।
রোজই হাটবাজারে বেরিয়ে ভদ্র সমাজের বাবুদের কথাবার্তায় যোগ দিতে চেষ্টা করতাম। তাঁদেরই সাহচর্যে কথ্যভাষা শিখেছি, আর হলফ করে বলেছি : সাধুভাষায় কোনোদিনই কোনো উপলক্ষেই লিখব না। সেই প্রতিজ্ঞা অদ্যাবধি রক্ষা করেছি। একদিন সাধুভাষায় রচিত এক বিদ্যাকোষের জন্য আমাকে যে কটি 888sport live লিখতে হয়েছে সেগুলি লিখেছি চলতি ভাষায় : সাধু ভাষায় 888sport app download apk latest versionের দায়িত্ব সম্পাদকদের কণ্ঠে রইল।
পুনঃপুনঃ আমি এক জিজ্ঞাসার সম্মুখীন হয়েছি : বাঙালি লেখক গোষ্ঠীর মধ্যে কে কে আমাকে অনুপ্রাণিত করেছেন বেশি? বোধহয় কেউ না… তবে আমার শিক্ষণের প্রথম পর্যায়ে পঠিত গ্রন্থগুলোর প্রতি আমার এক স্বাভাবিক মায়া কেটে যায়নি – ক্ষীরের পুতুল, গড্ডলিকা, বিষাদ সিন্ধু, চাচা-কাহিনী, নকশী কাঁথার মাঠ, জাগরী…।
শ্রীরামপুরে এক বছর কাটিয়ে লিখিত বাংলা কিছুটা শিখেছি বটে; এবার এসেছে কথিত বাংলা লেখার পালা : ব্যাঘ্র-অধ্যুষিত সুন্দরবনে, বাসন্তী নামক গ্রামে, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষকপদে উন্নীত হয়েছি। বেতনভোগী মাস্টার ছিলাম পাঁচজন, তবে আমি ডিপ্লোমাধারী বলে দেড়গুণ মাইনে পেতাম। অর্থাৎ কিনা দেড়শো টাকা। সর্ববিষয় পাঠনের ভার আমার স্কন্ধে বর্তেছিল : ব্যাকরণ আর অঙ্ক থেকে সংগীত ও ব্যায়াম পর্যন্ত। না, সাঁতার শেখানোর অবকাশ পাইনি; সন্তরণবিদ্যা গ্রাম্য বাচ্চাদের জন্মগত, ওদের পাড়ার যাবতীয় মেটেঘরের সন্নিধানে ক্ষুদ্রায়তন এক পুষ্করিণী আছে, যার জলে শৈশবকাল অবধি ওরা সন্তরণ করে।
বাসন্তী ছেড়ে শান্তিনিকেতনে পড়তে গিয়েছিলাম… আর পড়েছিও খুব। গল্প ও 888sport live, রাবীন্দ্রিক ও রবীন্দ্রিকের সবকিছু। পড়তে পড়তে একদিন বুঝলাম অন্যদের রচনাপাঠে মন ভরে না, নিজেই কিছু লিখলে কেমন হয়? লিখতে বসলাম। লিখতে বসলাম দৈনন্দিন জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে লব্ধ কুটিকুটি গল্প : ডায়েরির ছেঁড়া পাতা।
কাউকে না দেখিয়ে, কারও পরামর্শ না নিয়েই পৃষ্ঠাগুলো লেফাফায় ভরে যথোপযুক্ত টিকিট মেরে ডাকঘরের বাক্সে ফেললাম। পান্ডুলিপিটা নির্দিষ্ট সময়ে স্থিরীকৃত স্থলে পৌঁছল। ফেরত ডাকে সম্পাদক সাগরময় ঘোষ জানালেন : এক, আমার ওই খসড়াগুলো ওঁর ভালোই লেগেছে; দুই, আমার লেখনভঙ্গির মধ্যে এমন এক নূতনত্ব আছে যা বাংলা 888sport live footballের মাহাত্ম্যবর্ধন করবে; তিন, আমি যেন ওই ধরনের আরো লেখা অবশ্যই পাঠাই। দু’হপ্তা পরে পুনশ্চ হিসেবে সম্পাদকের কার্যালয়ে প্রেরিত একতাড়া চিঠি পাই, যার মর্মার্থ এই : ফাদার দ্যতিয়েন নামধারী এই ছদ্মবেশী বাঙালি নতুন লেখকটি কে?… ফাদার দ্যতিয়েন কি সত্যি সত্যি Exist করেন?
গুরুদেবের লালিত্যমন্ডিত মুখমন্ডল স্বচক্ষে দেখার সৌভাগ্য আমার হয়নি; রবীন্দ্রনাথের তিরোধানের ষোলো বছর পরে তাঁর আশ্রমে আমার আগমন। তবে, সেই সময়েও গুরুদেবের অলৌকিক উপস্থিতি এ-অঞ্চলের সর্বত্রই, শালের ছায়াবীথিতে, অমলককুঞ্জে, বিরাজ করত। ভোরবেলাকার বৈতালিকে, পাঠভবনের ছাত্রছাত্রীদের সমবেত কণ্ঠে প্রতিধ্বনিত হতো শান্তিনিকেতনের সেই জাতীয় সংগীত : ‘ভাইয়ের সঙ্গে ভাইকে যে সে করেছে এক মন।’
ঠাকুরবাড়ির প্রতিনিধি ছিলেন গুরুদেবের পুত্রবধূ। কয়েকবার তাঁর বাসভবনে নিমন্ত্রিত হয়ে ওঁর সান্নিধ্যলাভ করেছি। সেই প্রতিমা দেবীর ওখানেই সুলেখিকা মৈত্রেয়ী দেবীর সঙ্গে আমার পরিচয়। পরিচয় আর দ্বন্দ্বযুদ্ধ, বৌদ্ধ ধর্ম সংক্রান্ত এক সংগ্রাম। মনে আছে, যুদ্ধের ইতিটা অবিলম্বে টানতে গিয়ে ভদ্রমহিলা হঠাৎ ছুড়লেন লক্ষ্যভেদী এক ব্রহ্মাস্ত্র; ‘আমি ড. সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্তের কন্যা’। যুক্তিটা খন্ডনাতীত : হার মানলাম সঙ্গে সঙ্গেই। জানতে হয় আলোচ্য বিষয়ে আমার প্রতিদ্বন্দ্বিনীর জ্ঞান ও উপলব্ধি ছিল অগাধ।
888sport live footballসম্রাট গুরুদেবের প্রকৃত উত্তরাধিকারিণী ছিলেন ওঁর ভ্রাতুষ্পুত্রী ইন্দিরা দেবী চৌধুরানী, ওরফে বিবিদি। ওঁর গৃহে মাঝেমধ্যে যেতাম ‘রবিকাকা’র গল্প শুনতে।
শান্তিনিকেতনের আন্তর্জাতিকার সেরা নিদর্শন ছিলেন ওমর খৈয়ামের 888sport app download apk latest versionক কান্তিচন্দ্র ঘোষের হাঙ্গেরিয়ান বিধবা পত্নী বিশ্বভারতীর গ্রন্থাগারের কর্মচারিণী সেই এতাদি। বাঙালি গৃহিণী সাজার দুর্দম্য আকাঙ্ক্ষা সত্ত্বেও তিনি গুরুদেবের আদেশেই জন্মপ্রাপ্ত খ্রিষ্টীয় নাম অপরিবর্তিত রেখেছিলেন : রবীন্দ্রনাথের অভিমতে এতা শব্দটি বিশুদ্ধ সংস্কৃত এক আখ্যা, যার অর্থ হরিণী। নবাগত বিদেশি ছাত্রছাত্রীদের অভ্যর্থনার যে-ভার গুরুদেব ওঁর বলিষ্ঠ স্কন্ধের ওপর বসিয়েছিলেন সেই বোঝাটা এতাদি পরম উৎসাহে বহন করতেন।
আশ্রমে এক প্রসিদ্ধ 888sport live footballিক বাস করতেন, সৈয়দ মুজতবা আলী। বউকে আর পুত্রদ্বয়কে ভারত-পাকিস্তানের সীমান্তের ওপারে রেখে শান্তিনিকেতনে নিরুপদ্রব জীবনযাপন করতেন। দেশ পত্রিকার দফতরে প্রতিটি সপ্তাহে নিয়মিত লেখা সরবরাহ করতেন : মালটা গৃহীত হোক আর না-ই হোক, নির্দিষ্ট পারিশ্রমিক যথাসময়ে ওঁর জেবে পড়ত। অবকাশ পেলে আমি ওঁর গৃহে আড্ডা মারতে যেতাম। ভদ্রলোক খোশমেজাজি ছিলেন খুব, আর ফাজলামি কসরতেও প্রতিপক্ষহীন। মানি ওঁর রসিকতার শ্লীলতা সর্বদা গগনচুম্বী ছিল না। এই ধরুন… না, বিস্তৃত বিশ্লেষণের প্রয়োজন নেই : সুধী শ্রোতৃমন্ডলী অকষ্টকল্পনা করবেন।
একদিন উপার্জনের অপ্রাচুর্যের ছদ্ম প্রকাশ করে আলী সাহেব বলেছিলেন, ‘এদ্দিন লিখে যাই কেন, জানেন? পেট চালাবার দায়ে।’
ভালোমানুষ সেজে প্রস্তাব করেছিলাম, ‘উদরপূর্তির অন্যতর উপায় : বিড়িবন্ধন।’
আলী সাহেবের পর্যুষিত বদনের পর্যবেক্ষণে পরিমাপ করলাম আদিখ্যেতা খেলায় আমার অপরিসীম অপদার্থতা।
আত্মপরিচয়ের কথা এখানে থাক। অধিকতর কিছু জানার ইচ্ছে থাকলে আপনারা সম্প্রতি পুরস্কৃত ডায়েরির ছেঁড়া পাতা পুস্তকটি পাঠ করবেন। পঠনান্তে আপনারা বোধহয় বিস্ময়াকুল হয়ে পড়বেন। ওই মুষ্টিমেয় প্রকাশিত কলমবাজি এত উচ্চ দরের পারিতোষিকের সত্যি সত্যি যোগ্য কি? সবিনয়ে স্বীকার করি, আমিও এই অপ্রত্যাশিত অযাচিত সরকারি 888sport app download bd অর্পণে কম স্তম্ভিত হইনি। এই তুঙ্গ সম্মান প্রদর্শনের উত্তরদানে আমি 888sport app download bdপ্রার্থী গ্রন্থকারদের 888sport live footballমূল্য নির্ণায়কগোষ্ঠীর করকমলে আমার কৃতজ্ঞতা-অর্ঘ্য নিবেদন করি।
আমার কৃতজ্ঞতা কিন্তু আজকের নয়, বহুদিনের। যেদিন আমায় প্রথম লেখা বেরোয়, সেইদিন থেকেই বাঙালি পাঠকসমাজের কাছে আমি কৃতজ্ঞতাপ্লুত। আপনারা কিংবা আপনাদের পূর্বপুরুষেরা প্রতিটি সপ্তাহে দেশ পত্রিকার স্তম্ভে আমার লেখা পড়েছেন, পড়ে আনন্দ ভোগ করেছেন, আর আমাকে জানিয়েছেন – চিঠি পোস্ট করে জানিয়েছেন – সেই তৃপ্তিপ্রাপ্তির শুভসংবাদ – আমার কর্ণেন্দ্রিয়ে প্রতিধ্বনিত সুমধুর শুভসংবাদ। কৃতজ্ঞ হবো না, বলুন?
আজ এই সভায় আপনারা আমার আনন্দের সহভাগী হতে এসেছেন : আমারই অভিনন্দন অর্জনে আপনারা ঈর্ষাহীন আহলাদে, নিঃস্বার্থ উল্লাসে পুলকিত।
তবে সবাই নয়। বঙ্গদেশে এমন গুণান্বিত 888sport live chatীর অভাব নেই যাঁরা এই আনন্দ ঐকতানে কণ্ঠ মেলাতে কষ্টবোধ করবেন। ওঁদের ধারণা, ওঁরা অবহেলিত। বৎসরের পর বৎসর ভালো ভালো গল্প লেখেন, কেউ ছাপে না; ভালো ভালো ছবি অাঁকেন, কেউ কেনে না; ভালো ভালো গান করেন, কেউ শুনতে আসে না। ওঁদের বলতে চাই, ওঁদের বেদনা আমার অন্তরের এক নিভৃত কোণে মর্মন্তুদ সুরে বাজে। আমার ঐকান্তিক মঙ্গলাকাঙ্ক্ষা : ওঁদের নিষ্ঠা ও অধ্যবসায় অবিলম্বে স্বীকৃতি লাভ করুক।
(রবীন্দ্র 888sport app download bdপ্রাপ্তি অনুষ্ঠানের লিখিত অভিভাষণ, ১০/১২/১০)

Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.