এ এক গভীর শূন্যতা!

আমার ঠিক মনে পড়ছে না, মনজুরভাইকে আমি প্রথম কোথায় দেখেছি, কোথায় তাঁর সঙ্গে আমার পরিচয় হয়েছিল। প্রায়শ বলছি, আমেরিকায় প্রাবন্ধিক, কলামিস্ট হাসান ফেরদৌসের বাড়িতে, যেভাবে একজন সিনিয়র লেখক, ইংরেজির অধ্যাপকের সঙ্গে পরিচয় হয়। সেই পরিচয়ের মধ্যে তেমন কোনো ঘনঘটা ছিল না, ন্যূনতমও।

ডিনারের আগে আগে। আরো অনেকেই ছিল, আড্ডা হচ্ছিল তুমুল, যখন ডিনারের জন্য ডাকা হলো, মনজুরভাই ধীরে আমার পাশে বসলেন, কথা বললেন। যেন অনেক বছরের পরিচয়, আমিও কথা বললাম।

888sport appয় এসে মনজুরভাইয়ের সঙ্গে অনেক বছর আর তেমন যোগাযোগ হয়নি।

এর আগে এবং পরেও বইমেলায় দেখা হয়েছে। কুশলবিনিময়ের মধ্যে থাকত সীমাহীন আন্তরিকতা, তখনো মনে হতো, আমাদের অনেক বছরের পরিচয়, দুজন সুহৃদের দেখা হয়েছে। আন্তরিক কুশল আদান-প্রদান হচ্ছে, যথারীতি।

এই শহরে মনজুরভাইয়ের মতো মানুষের অবস্থানে থাকা আর কারো সঙ্গে এত অকপট সম্পর্ক ছিল না, নেই। কথা বলতে গিয়ে যাঁকে আমারই বয়সী, আমারই ভাবনার সঙ্গে মিলে যাওয়া মানুষ মনে হতো।

ধারাবাহিকভাবে কিছু লিখতে পারছি না। অনেক অপারেশন, অনেক দাহ থেকে সবে বেরিয়েছি, যিনি অনেক ভালোবাসা, স্নেহের ভাণ্ডার উজাড় করে দিয়ে আমাদের ন্যূনতম মানসিক প্রস্তুতিরও সময় না দিয়ে হুট করে চলে গিয়ে এক বিশাল শূন্যতা তৈরি করে গেছেন, তাঁকে নিয়ে সুশৃঙ্খলভাবে কিছু লেখা আসলেই মুশকিলের।

আমি শুরু থেকে শব্দ বানানো, শব্দের ধ্বনি কথা888sport live footballের মধ্যে পছন্দ করি। মনজুরভাইয়ের গদ্য একেবারে নির্মেদ। শুরুতে কিছুদূর পড়তে গিয়ে মনে হচ্ছিল, আমাকে টানবে না, তখন অবধি তাঁর কথা888sport live football বাদ দিয়ে 888sport app গদ্য পড়ে মুগ্ধ হয়েছি। সমৃদ্ধ হয়েছি। কিন্তু অদ্ভুত সব মনোবিশ্লেষণের মধ্য দিয়ে মনজুরভাইয়ের গল্প আমাকে টেনে নিয়ে যেতে থাকল। শব্দের ঘনঘটা ছাড়াও গল্পে এভাবে অনুভব প্রকাশ করা যায়, এভাবে জীবনকে দেখা যায়, রেশ রয়ে যাওয়ার মতো ভেতরে অনুরণন তৈরি করতে পারে, মনজুরভাইয়ের গল্প পড়ে অন্যরকমভাবে জেনেছি।

আফসোস নেই আর প্রেম ও প্রার্থনার গল্প – এ-দুটো ছাড়া মনজুরভাইকে কখনোই তাঁর লেখা নিয়ে আমার সেভাবে বলা হয়নি।

সত্যি বলতে কি মনজুরভাইয়ের আমাদের বাসায় যেদিনই আসার প্ল্যান থাকতো আমাদের মধ্যে অন্যরকম একটা আয়োজনের মুখরতা কাজ করতো।

আমি তখন কখনো বিশেষ করে মনজুরভাইয়ের বই নিয়ে বসতাম। ঘরে বই না থাকলে দ্রুত অর্ডার দিয়ে আনিয়ে নিতাম। মনে হতো, তিনি এলে সবচেয়ে ভালো হয় যদি তাঁর লেখা নিয়ে কিছু কথা বলতে পারি। নিজের মধ্যে একটা প্রস্তুতিও তৈরি হতো।

কিন্তু আশ্চর্য! মনজুরভাই নানা বিষয়ে কথা বলতে বলতে আমাদের চারপাশে এমন ঘোর তৈরি করতেন, আমরাও এই কথার মধ্যেই ঢুকে পড়তাম।

বেশিরভাগই থাকতো আমাদের রাজনৈতিক দৈন্য এবং সামাজিক দুরবস্থা নিয়ে হতাশা প্রকাশ তবে তা আশাবাদের মধ্য দিয়ে। আমরা আশাবাদী না হয়ে আড্ডা থামাতে পারতাম না।

রাত ১০টার মধ্যে চলে যাওয়ার জন্য ছটফট করতেন, বলতেন, তোমাদের ভাবি অসুস্থ। আমি না গেলে তাঁর খাওয়া-ঘুম কিচ্ছু হবে না।

চলে যাওয়ার পর প্রতিবার একই ঘটনা ঘটেছে! নিজের ওপর ক্ষোভ থেকে একদিন মনজুরভাইকে ফোন দিয়ে বললাম, আপনি এলে প্রায়ই আপনার 888sport live football নিয়ে কথা বলতে ইচ্ছে করে। মনে হয়, আপনার 888sport live football নিয়ে আমি আমার একেবারে ভেতরের অনুভব প্রকাশ করি; কিন্তু আপনি এলে কীভাবে যে বেমালুম বিষয়টা মাথা থেকে একেবারে উবে যায় বুঝতেই পারি না। আমি বরং আজ ফোনে বলি আপনাকে …

মনজুরভাই হাসতে থাকেন, পাগল! আসলেই তুমি একটা পাগল! বাদ দাও। তুমি কেমন আছো বলো। বলেই যথারীতি প্রসঙ্গ ঘুরিয়ে আমার স্বামী আশরাফ আর কন্যা অর্চির খোঁজখবর নিয়ে ফোন রাখার আগে বলতেন, শিগগিরই দেখা হচ্ছে, সব কথা তখনই হবে।

যেদিন ধরা পড়ল, আমার ব্লাডারে ক্যান্সার, সমকালে ইফতার পার্টি ছিল। আশরাফ ভেবেছিল, যাওয়ার প্রশ্নই আসে না।

আমি বললাম, যাব। এখন এ বিষয়ে কাউকে টুঁ-শব্দটি বলব না। আগে অপারেশন হোক, অবস্থা কী দাঁড়ায় দেখি, তারপর …।

পুরো পথ আব্বা-আম্মাকে খুব মনে পড়ছিল। 888sport app ক্লাবের হলরুমে ঢুকতেই কর্নারের টেবিল থেকে মনজুরভাই ডাক দিলেন। দুজন উঠে গেলে আমরা বসলাম।

– কেমন আছো?

মনজুরভাইয়ের এই প্রশ্নে বুক হুহু করে উঠলো। মনে হলো, আব্বা-আম্মার মতো কেউ আমার সামনে বসে আছেন। আমি নিজেকে আটকাতে পারলাম না। আশরাফকে অবাক করে দিয়ে মনজুরভাইকে জানালাম আমার ক্যান্সার হওয়ার কথা।

– কখন জানলে?

– এই তো আজ সকালেই।

– বলো কী? আজ এমন নিউজ পেয়ে আজই অনুষ্ঠানে চলে এসেছো? সাবাস! আমি জোর দিয়ে বলছি, এই তোমার কিচ্ছু হবে না। এই তোমাকে ক্যান্সারের বাবার সাধ্য নেই কিছু করার। সাংঘাতিক মনের জোর তোমার! সবসময় এমনই থেকো।

এরপর থেকে যখনই কোনো ছায়া মনের ওপর পড়তে চায়, ‘কিচ্ছু হবে না তোমার! তোমার কত মনের জোর!’ প্রতিধ্বনি তুলে আমাকে স্বাভাবিক করে দেয়।

টুকরো করে মনে পড়ছে, খাবলা দিয়ে দিয়ে লিখছি। আমি তাঁর বিভিন্ন ধরনের বই পড়েছি। অনেকটাই কম বয়সে সংবাদে প্রকাশিত ‘অলস দিনের হাওয়া’ পড়তাম প্রচণ্ড ভালোলাগা নিয়ে।

ক্রমান্বয়ে 888sport app লেখা, বিশেষ করে গল্প, পড়তে পড়তে বিমোহিত হতাম, নৈর্ব্যক্তিকভাবে তাঁর গল্প বলার ধরন আমাকে টানত।

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বিচিত্র বিষয় নিয়ে লিখতেন। দারিদ্র্য, মধ্যবিত্তের বিপন্নতা, মানুষের অসহায়ত্ব, দুর্দশা, প্রতারণার দাহ, বন্যা, জাল নোট, নির্যাতন, রাজনীতির দৈন্য – এসব বিষয় যাতে সস্তাভাবে উদোম না দেখায়, তিনি তাঁর অসাধারণ 888sport live chatের চোখ দিয়ে এসব গভীরতর অনুভবের মধ্যে দিয়ে চমৎকার ভাষার মধ্যে দিয়ে তুলে আনতেন। অনেক সময়ই তিনি বড় বড় অনুচ্ছেদে নিরীক্ষা করতেন। বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে, দেশ নিয়ে, মানুষ নিয়ে অসাধারণ সব পর্যবেক্ষণ থেকে তিনি এমন কিছু কথা বলতেন, আমি নানাজনকে সেসব কোট করতে দেখেছি।

মনজুরভাই বলতেন, আসলেই তুমি পাগল! সাংঘাতিক সেনসিটিভ তুমি। জীবন নিয়ে এত গভীর লেখা লেখো, তুমি এটা বোঝো না? তোমার কাজের চিহ্নই একদিন তোমার হয়ে কথা বলবে। সময় তখন ঠিক স্পষ্ট করে দেবে।

যাওয়ার আগে ডেইলি স্টারকে এক সাক্ষাৎকারে আশাবাদী মানুষকে হতাশার সঙ্গে বলতে জানলাম, তিনি বলেছেন, ‘কেউ শোনেনি কথা, আমি বহুদিন যাবতই বলে যাচ্ছি, কেউ একটা কথাও শোনেননি।’ অথচ এই দেশের অনেক ছেলেপেলে, 888sport live footballজগতের মানুষ কিছু একটা হলেই বিদ্রূপ করে বলেন, এখন বুদ্ধিজীবীরা কোথায় লুকিয়েছে? এখন কোনো কথা বলে না কেন?

এই অন্ধ দেশে বুদ্ধিজীবীদের কথায় কোনো মানুষের আঙুলও নড়ে না।

প্রতিদিন যতবার মনে পড়ছে সেই আড্ডা আর হবে না, চোখ ভিজে যাচ্ছে …। নিজেকে ফের দাঁড় করাচ্ছি।

লেখার শেষ পর্যায়ে এসে একটা টুকরো 888sport sign up bonus উল্লেখ না করলেই নয়। আসলে অনেক 888sport sign up bonus, অনেক প্রাপ্তি মনজুরভাইকে কেন্দ্র করে, কিছু তিনি চলে যাওয়ায় মনের ভারে সেসব লিখতে পারছি না। তাঁর 888sport live football নিয়ে, জীবনাচার নিয়ে বহুমাত্রিক বিষয় নিয়ে প্রতিদিন বিভিন্ন লেখক কিছু না কিছু লিখছেন, আমি সেদিকে না গিয়ে একটা ছোট্ট 888sport sign up bonus শেয়ার করি।

অর্চি অনার্সে নিজ দায়িত্বে ভর্তি হয় যখন, তখন আমার ওপর ক্ষুব্ধ ছিল। আমার এলোমেলো আচরণে সে রীতিমতো 888sport live footballের মানুষের ওপর বিরক্ত হয়ে গিয়েছিল। মনজুরভাই তখনো আমাদের বাসায় আসেননি। কিন্তু যেখানেই অর্চিকে দেখতেন, বলতেন, ‘ভারি লক্ষ্মী মেয়ে।’ পরে যখন আমাদের সঙ্গে গভীর সম্পর্কে জড়িয়ে গেলেন, হেন কথা নেই তাঁর সঙ্গে হতো না। তিনি অর্চিকে অত্যন্ত স্নেহ করতেন।

শুরুতে ইংলিশ মিডিয়াম থেকে যাওয়া স্টুডেন্টরা ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে পাশ করা অর্চিকে নানাভাবে অপদস্থ করত। অর্চি মন খারাপ করে চুপচাপ পেছনের বেঞ্চে বসে থাকত। ভালো ইংরেজি জানা বাংলা মিডিয়াম থেকে যাওয়া অর্চি একসময় চ্যালেঞ্জ নিয়ে ইংরেজি মিডিয়াম মেয়েদের সমান্তরালে এসে গেল।

সিনিয়র 888sport live footballিকরা সহসা জুনিয়রদের মন খুলে প্রশংসা করেন না। মনজুরভাইয়ের লেখার ভক্ত ছিলাম, কিন্তু তখনো ভুলোমনে তাঁকে সে-কথা বলা হয়নি।

সেসব যাক। মনজুরভাই অর্চির ক্লাসের টিচার ছিলেন। একদিন তিনি ক্লাসে আন্তর্জাতিক 888sport live footballে ম্যাজিক রিয়ালিজমের অনবদ্য প্রকাশ নিয়ে বলার সময় কিছু লেখকের নাম নিতে নিতে আমার নামে এসে থামলেন, এরপর আমাকে নিয়ে আবার বলা শুরু করে তাঁর চোখ পড়ল পেছনে বসা অর্চির দিকে, তিনি মুহূর্তে উজ্জীবিত হয়ে বললেন, ‘অর্চি দাঁড়াও।’ মুহূর্তে সবার ঘাড় চলে গেল অর্চির দিকে।

তিনি বললেন, ‘জাদুবাস্তবতার লেখক হিসেবে নাসরীন জাহানের লেখার প্রশংসা করলাম না? অর্চি সেই নাসরীন জাহানের মেয়ে!’ এরপর আমার 888sport live football নিয়ে আরো বেশকিছু কথা বলে অর্চিকে বললেন, ‘অর্চি, তুমি ওদের তোমার মায়ের বইয়ের ব্যাপারে হেল্প করো।’

অভিভূত অর্চি বাসায় এসে বাবার সঙ্গে বিষয়টা শেয়ার করল।

এরপর ক্লাসের পরিবেশ বদলে গেল, আমি অর্চির সঙ্গে প্রমিজ করলাম, ও আহত হতে পারে, এমন কাজ আর করব না। সেদিন থেকে আমাদের জীবনটা পজিটিভভাবে বদলে গেল।

আমাকে নিয়ে সেভাবে কোথাও অনুষ্ঠান হয়নি। যেমন হয় না, ৫০ বছর পূর্তি ৬০ বছর পূর্তি … অভিজ্ঞতা যা বলে – এ-বিষয়ে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে 888sport live chatী-888sport live footballিকদের নিজেদের মাথাব্যথা থাকতে হয়। এছাড়া যে-কোনো অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার ক্ষেত্রে আমি খুবই চুজি।

এ অবধি মনজুরভাই কখনো আমাকে নিয়ে কোথাও লেখেননি, আমার মাথায়ও আসেনি বিষয়টা। কিন্তু মনজুরভাইয়ের ভেতর যে একটা খচ্ ছিল, বুঝলাম সেদিন, যেদিন বললাম, জলধি আমার বই নিয়ে একটা রিভিউ প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তারা একটা অনুষ্ঠান করবে। মনজুরভাই খুবই আগ্রহী হয়ে বললেন, আমাকে তারিখ জানাও, আমি তোমার ওপর আলোচনা করব!

আমার সে কি ভালোলাগা!

অনুষ্ঠানটা বিশ্ব 888sport live football কেন্দ্রে হয়েছে। সেই দিনটার কথা ভেবে আনন্দের সঙ্গে সঙ্গে অপার্থিব বেদনায় ছেয়ে যায় চারপাশ।

একেবারে হুট করে চলে গিয়ে মনজুরভাই আমাদের মাথার ওপরটা শূন্য করে দিয়ে গেছেন।

আমি বাংলা একাডেমি 888sport app download bd পাই আজ থেকে ২৫ বছর আগে। কীভাবে 888sport cricket BPL rateে পদক পেতে হয় – এ-সম্পর্কে আমার অনেক বছর কোনো ধারণাই ছিল না। যখন জানলাম, পদকপ্রাপ্ত কেউ একজন লেখকের লেখকজনমকুণ্ডলী সরকারি দপ্তরে জমা দিলে তারপর।

আনিসুজ্জামান স্যার আমাকে প্রচণ্ড স্নেহ করতেন। আমার লেখা পছন্দ করতেন। আমার মধ্যে ঘুণাক্ষরেও এই পদক নিয়ে মাথাব্যথা ছিল না। আনিস স্যারের সঙ্গে অনাবিল আড্ডায় তিনিও এ-বিষয়ে কিছু অনুভব করতেন না। তাই হয়তো কখনো আমার বিষয়ে ফরম পূরণ করে সরকারি দফতরে জমা দেওয়ার কথা ভাবেননি।

এ-কথাটা এজন্য এসেছে, অন্যদিনের 888sport live football সম্পাদক এবং ওই হাউসের সঙ্গে আমার সম্পর্ক ২৯ বছর ধরে। অন্যদিন সম্পাদক মাজহারুলভাইদের সঙ্গে মনজুরভাইয়ের গভীর ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। তিনি সেখানকার উপদেষ্টা সম্পাদকও। এই সূত্র ধরে মনজুরভাই আমাদের পারিবারিক আত্মীয়বন্ধুর মতো হয়ে ওঠেন।

বছর দুয়েক আগে তিনি প্রশ্ন করেন, নাসরীন তুমি 888sport cricket BPL rateে পদক পেয়েছো কোন সালে?

আমি বললাম, এটা আমি পাইনি। এ-888sport app download bd পাওয়ার যে-পদ্ধতি, আমার ভালো লাগে না।

তিনি বললেন, এভাবে ভাবলে কেন? রাষ্ট্রীয় 888sport app download bdের এরকম ফরমালিটিস থাকেই। এটা তোমার অনেক আগেই পাওয়া উচিত ছিল। এরপর তিনি মাজহারভাইয়ের দিকে ফিরে বললেন, নাসরীনের বায়োডাটা-ছবি এসব আমাকে দেবে, আমি নাসরীনের 888sport cricket BPL rateে পদকের প্রস্তাবক হবো।

এই ছিল মনজুরভাইয়ের আন্তরিকতা। তিনি জমা দিলেন কি না, দেওয়ার পরও কেন আমি 888sport cricket BPL rateে পদক পেলাম না – সেসব অন্য গল্প। তবে তিনি বলেছিলেন, এর একটা প্রসেস আছে। এরপর মাজহারভাই আর মনজুরভাই সিদ্ধান্ত নেন, ফরম জমা দেন। এ-বিষয়ে আমার কিছু জানার দরকার নেই।

বহুবার মানা করেছি, নানারকম অস্বস্তি থেকে, কিন্তু মনজুরভাই এ-বিষয়ে কিছু শুনতেই চাইতেন না। এমন অনেক 888sport sign up bonus, অনেক প্রাপ্তি মনে পড়ছে। মনজুরভাই, আমাদের মহাশূন্যতায় ভাসিয়ে কেন চলে গেলেন?