গল্পগুলো রেখে দিই। 888sport sign up bonusঘেরা মেঘলা দিনের জন্য। আজ মেঘলা মেঘলা দিন। একটু পরেই শুরু হবে বৃষ্টি। আমি নিউ গড়িয়ার হোটেল রুমের জানালায় রাখি চোখ। সামনে দিঘির জলের কাঁপন। কবি সুভাষ স্টেশন থেকে ছেড়ে যাচ্ছে পাতাল রেলের কন্যা। আমি তার হাত ছুঁয়ে দেবো বলে তড়িঘড়ি প্ল্যাটফর্ম।
দমদম নয়। যাবো কলেজ স্ট্রিটের কফি হাউজের বারান্দায়। সেইখানে বনগাঁর ইছামতী নদী, মধ্যম গ্রামের ছেলেবেলা, বারাসাত থেকে আসা চটপটে মেয়েটির মুখ, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলের আড্ডা, চিড়িয়াখানার নির্জন দুপুর, রানাঘাটের তরুণ কবি ডাক দেয়। হাত নেড়ে নেড়ে ডাক দেয়।
আমি হাওড়া ব্রিজকে সাক্ষী রাখি। আর নন্দন, রবীন্দ্র সদন, মোহর কুঞ্জের গল্পে মাতোয়ারা হই হলদিরামের রাজ কচুড়ির স্বাদ নিতে নিতে। তারপর হেলেদুলে আসে বৃষ্টি। এই বৃষ্টি আমাকেও করে মোহাচ্ছন্ন। এই বৃষ্টি ক্রমশ নতুন গল্পে প্রবেশ করার জন্য আনচান করে। ছটফট করে।

Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.