গত ৮ই এপ্রিল ২০২৪ সালে তাত্ত্বিক পদার্থ888sport apkী ও নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক পিটার হিগস ৯৪ বছর বয়সে এডিনবরায় তাঁর নিজ বাসভবনে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
হিগসের পুরো নাম পিটার ওয়ার হিগস (Peter Ware Higgs)। ১৯২৯ সালের ২৯শে মে যুক্তরাজ্যের নিউক্যাসেল আপন টাইনের এলসউইকে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তাঁর বাবা টমাস হিগস ছিলেন বিবিসির একজন শব্দ-প্রকৌশলী। পিটার ছোটবেলায় যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টল শহরের কটাম গ্রামার স্কুলে পড়ালেখা করেন। এই স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র ছিলেন পল ডিরাক, যিনি পরবর্তীকালে পদার্থ888sport apkে নোবেল 888sport app download bd পান। হিগস ডিরকের গবেষণাকর্মের প্রতি আকৃষ্ট হন। ১৭ বছর বয়সে হিগস সিটি অফ লন্ডন স্কুলে ভর্তি হন। সেখানেই মূলত গণিতের প্রতি আকৃষ্ট হন হিগস। তারপর তিনি লন্ডনের কিংস কলেজে পদার্থ888sport apk বিষয়ে মাস্টার ডিগ্রি অর্জন করেন এবং একই কলেজে মলিকুলার পদার্থ888sport apkের ওপর পিএইচ.ডি ডিগ্রিও লাভ করেন। ১৯৬০ সালে এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ে গাণিতিক পদার্থ888sport apkে স্থায়ীভাবে লেকচারার হিসেবে যোগদানের আগে কিছুদিন ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন, ইম্পেরিয়াল কলেজ এবং এডিনবরায় গাণিতিক পদার্থ888sport apkের টেইট ইনস্টিটিউটে গবেষক হিসেবে কাজ করেন।
১৯৬৩ সালে হিগস আমেরিকান ভাষাবিদ জোডি উইলিয়ামের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এবং তাঁদের দুটি সন্তানের জন্ম হয়। তাঁর প্রথম ছেলে ক্রিস হিগস একজন কম্পিউটার 888sport apkী এবং অপর ছেলে জনি জাজ সংগীত888sport live chatী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত। কিন্তু হিগসের সংসার বেশিদিন টেকেনি। তিনি নিজেই বলেছেন ‘One time I backed out of a family holiday … I got on a plane and went to a conference.’ যা তাঁর স্ত্রী জোডি ভালো চোখে দেখেননি। ১৯৭২ সালে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ ঘটে।
হিগস ১৯৯৬ সালে এডিবেরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অবসর গ্রহণ করেন। তিনি একবার বলেছেন, ‘এখন যেভাবে বিশ্ববিদ্যালয় চলে, তাতে আমি চাকরি পাবো না এবং আমাকে প্রোডাক্টিভ নয় বলে মনে করা হবে, কারণ এখন দেখা হয়, প্রতিবছর একজন শিক্ষক কয়টি রিসার্চ পেপার প্রকাশ করলেন। কী প্রকাশ করলেন তা বিবেচনার বিষয় নয়।’
অনেক সম্মানসূচক ডিগ্রি ও 888sport app download bd হিগস পেয়েছেন। ২০০৪ সালে উলফ 888sport app download bd এবং ২০১৭ সালে রয়েল সোসাইটির কপলে মেডেল উল্লেখযোগ্য। ১৯৯৯ সালে তিনি নাইটহুড উপাধি প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ তিনি মনে করেন, যে-সরকার ক্ষমতায় থাকে, তার রাজনৈতিক উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের জন্য এ-ধরনের 888sport app download bd দেওয়া হয়; কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, তিনি যুক্তরাজ্যের রানীর কাছ থেকে কম্পেনিয়ন অফ অনার খেতাব গ্রহণ করেন, কারণ তিনি ভুলবশত ভেবেছিলেন, এটি রানীর ব্যক্তিগত উপহার।
তিনি প্রায় ছয় দশক এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা ও শিক্ষকতা করেন। হিগস গাণিতিকভাবে দেখান যে, কোনো কণা একটি নতুন ধরনের ক্ষেত্রের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়ার মাধ্যমে ভর অর্জন করে। এই ক্ষেত্রই হিগস ক্ষেত্র এবং কণার নাম হিগস বোসন। ২০১২ সালে সার্নে হিগস বোসন আবিষ্কৃত হয়। ফলে ২০১৩ সালে পিটার হিগস ও ফ্রাঁসো ইংলার্ট পদার্থ888sport apkে নোবেল 888sport app download bd পান। সে-সময় সুইডেনের রাজকীয় 888sport apk অ্যাকাডেমি তাদের প্রেস রিলিজে উল্লেখ করে যে, ‘for the theoretical discovery of a mechanism that contributed to our understanding of the origin of mass of subatomic particles, and which recently was confirmed through the discovery of the predicted fundamental particle, by the ATLAS and CMS experiments at CERN’s Large Hadron Collider’. এর জন্য হিগস ও ইংলার্টকে পদার্থ888sport apkে নোবেল 888sport app download bd প্রদান করা হয়।
এই আবিষ্কারের পেছনের ইতিহাস একটু জানা যাক। ছাত্রাবস্থায় হিগস 888sport apk ও দর্শনের নানা বিষয় নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। ১৯৫০ সালের মে মাসের কোনো এক বিকেল। লন্ডনের কিংস কলেজে ম্যাক্সওয়েল সোসাইটি আয়োজন করেছে এক 888sport apkসভা। সোসাইটির সেই সময়ের নবীন সভাপতি বিশ বছরের যুবক পিটার হিগস। সভায় হিগস প্রশ্ন তুললেন, একজন 888sport apkী কি প্রকৃতির সূত্রকে সত্যিকার অর্থে জানতে পারেন? 888sport apk হচ্ছে বাস্তবতার সূত্র অনুসন্ধান করার একটি পদ্ধতি এবং এই অনুসন্ধানের জন্য 888sport apkী পরীক্ষণ-পদ্ধতি ব্যবহার করেন। কিন্তু হিগসের প্রশ্ন, একজন 888sport apkী কীভাবে নিশ্চিত হন যে, তিনি যা পর্যবেক্ষণ করছেন তা-ই সত্য। আমরা কি নিশ্চিত যে আমাদের ইন্দ্রিয়গুলো এই বিশ্ব সম্পর্কে আমাদের সঠিক ধারণা দেয়? যদি আমরা বিশ্বাস করি যে, হ্যাঁ, সঠিক কাজ করছে, তবে হিগসের মতে, এটি বিশ্বাসের বিষয়, যুক্তির বিষয় নয়। হিগস বস্তুত বলতে চেয়েছেন, যেহেতু বিষয়টি বিশ্বাসের, সেহেতু এটি 888sport apk নয়। প্রকৃতির স্বভাব নিরূপণ করতে গিয়ে আমরা যে বাস্তবতাকে দেখি, তা কল্পনাপ্রসূত হতে পারে। হিগসের এই যুক্তি সেদিনের সভায় বিতর্কের ঝড় তুলেছিল। হিগসের এই জিজ্ঞাসা দার্শনিকদের কাছে নতুন কোনো বিষয় নয়। সপ্তদশ শতাব্দীতে দার্শনিক রেঁনে দেকার্ত দর্শনের দুটি সমস্যা নিয়ে কাজ করেন। একটি হলো, আমরা কী জানতে পারি? এবং অপরটি হলো, আমরা কীভাবে তা জানতে পারি? দেকার্ত তাঁর যুক্তি বিনির্মাণে কল্পনার সাহায্য নিয়েছিলেন এইভাবে যে, এক দৈত্য তাঁকে বোকা বানানোর চেষ্টা করছে। যদি তাই হয়, তাহলে কি জানা যাবে দৈত্য যা বলছে, তা প্রকৃত সত্য কি না। দেকার্ত চিন্তা করলেন, দৈত্য কোন বিষয়টি তাঁকে বিশ্বাস করানোর মাধ্যমে বোকা বানাতে পারবে না। দেকার্ত তার উত্তর দিলেন এভাবে – ‘একটি মাত্র বিষয় আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি যে, যদি আমি চিন্তা করি তাহলেই আমার অস্তিত্ব আছে।’ দার্শনিক দেকার্তের ভাষায় ‘cogito ergo sum’ বা ইংরেজিতে বলা যায়, ‘I think, therefore I am.’ দেকার্ত এ-কথা বলেই থেমে যাননি। তিনি সমস্যাটি অন্যভাবে দেখার চেষ্টা করেন। দেকার্ত উল্লেখ করেন, আমরা যদি কোনো সদাশয় ঈশ্বরের কাছ থেকে আমাদের ইন্দ্রিয় পেয়ে থাকি, তাহলে এই ইন্দ্রিয় দ্বারা আমরা যে বাস্তবতাকে প্রত্যক্ষ করব, তা সত্যিই হবে। প্রশ্ন হলো, ঈশ্বর যদি সদাশয় না হন, যদি তিনি বোকা বানানোর চেষ্টা করেন তাহলে আমাদের ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য বাস্তবতার পর্যবেক্ষণ সত্য নাও হতে পারে। এভাবে পর্যবেক্ষণের উভয় সংকটের মধ্যে পিটার হিগস যেতে চাননি। তাই তিনি তাঁর অধ্যয়ন ও গবেষণার জন্য তাত্ত্বিক পদার্থ888sport apkকে বেছে নেন।
১৯৬০ সালে হিগস এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ888sport apk বিভাগে যোগদান করেন। হিগস সেখানে অ্যাকাডেমিক জার্নাল রক্ষণাবেক্ষণের অতিরিক্ত দায়িত্ব পান। ১৯৬১ সালের বসন্তকালে হিগস ফিজিক্যাল রিভিউ লেটারস জার্নালে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত পদার্থবিদ ইওশিরো নামবুর অতিপরিবাহী তত্ত্ব (super conductivity) দিয়ে মৌলিক কণার ভর পরিমাপ-সংশ্লিষ্ট গবেষণাপত্র দেখতে পান। এই গবেষণাপত্রই হিগসের গবেষণার মূল বীজমন্ত্র। সাধারণ পরিবাহক, যেমন তামার তার এবং অতিপরিবাহকের মধ্যে একটি উল্লেখযোগ্য পার্থক্য রয়েছে। অতিপরিবাহককে -১৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে ফেলে ঠান্ডা করলে তার বিদ্যুৎ রোধের ক্ষমতা লোপ পায়। এই ধর্মের কারণ অনুসন্ধান করতে গিয়ে 888sport apkীরা দেখেন যে, অতি নিম্ন তাপমাত্রায় অতিপরিবাহক পদার্থের মধ্যে ইলেকট্রন কণা জোড়ায় অবস্থান করে। এ অবস্থায় অতিপরিবাহক পদার্থে কোনো ল্যাটিস (lattice) নেই বলে মনে হয়। এ অবস্থায় পদার্থ অধিফ্লুয়িডের (superfluid) মতো আচরণ করে। এই আচরণের কারণে শক্তির ক্ষয় না করে পদার্থ এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যেতে পারে। অতিপরিবাহকের মধ্যে রোধের ক্ষমতা লোপ পাওয়াকে পদার্থ888sport apkীরা বলেন ভগ্ন প্রতিসাম্য। নামবু তাঁর গবেষণাপত্রে দেখান যে, এই ভগ্ন প্রতিসাম্যই মহাবিশ্বে ভরশূন্য বস্তুকে ভরদান করে।
ইওশিরো নামবু তাঁর অতিপরিবাহী তত্ত্বের জন্য ২০০৮ সালে নোবেল 888sport app download bd পান। হিগস অতিদ্রুত অনুধাবন করেন যে, কণা পদার্থ888sport apk এই ভগ্ন প্রতিসাম্যের ধারণাকে কাজে লাগিয়ে কোনো কণার ভরের কারণ ব্যাখ্যা করা যেতে পারে।
১৯৬৪ সালের গ্রীষ্মকালে অবকাশযাপন শেষে ফিরে এসে তাঁর এক ছাত্র লক্ষ করে যে, তাঁর ডেস্কে রয়েছে একটি নোট, যাতে লেখা রয়েছে ‘This summer I have discovered something that is totally useless।’ তার নিচে পিটার হিগসের স্বাক্ষর। ১৯৬৪ সালের জুলাই মাসে হিগস ফিজিকস লেটার জার্নালে ঊনআশি লাইনের একটি গবেষণাপত্রে ভগ্ন প্রতিসাম্যের বিষয়টি গাণিতিকভাবে প্রমাণ করেন। এভাবেই তাত্ত্বিকভাবে হিগস বোসন ও হিগস ক্ষেত্রের (Higgs field) জন্ম হয়। এই বোসনের সঙ্গে ফার্মিয়ন কণার পার্থক্য হচ্ছে ঘূর্ণন মানের (spln)। যেমন ইলেকট্রনের ঘূর্ণন মান ১/২, ফোটন কণার ঘূর্ণন মান ১ এবং হিগস বোসন কণার ঘূর্ণন মান শূন্য।
এই গবেষণাপত্র প্রকাশের প্রায় অর্ধশতাব্দী পর ৪ঠা জুলাই ২০১২ সালে সার্নের 888sport apkীরা ঘোষণা করেন যে, তাঁরা পৃথিবীর শক্তিশালী ত্বরকযন্ত্র বৃহৎ হেড্রন কলাইডারে এক নতুন কণার সন্ধান পেয়েছেন, যার সঙ্গে পিটার হিগসের ‘useless’ ধারণার মিল রয়েছে। সার্নের মহাপরিচালক রল্ফ ডিটার হিউয়ার ঘোষণা দেন যে, ‘we have now found the last missing cornerstone of the standard model’। হিউয়ার আরো জানালেন যে, হিগস বোসন কণার ভর ১২৫ বিলিয়ন ইলেকট্রন ভোল্টের কাছাকাছি, যা প্রোটনের ভরের প্রায় ১৩৩ গুণ। সার্ন দুটি পরীক্ষা দ্বারা হিগস কণাকে শনাক্ত করে। পরি888sport free betনগত দিক থেকে তাঁদের প্রাপ্ত ফলাফল অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য। পিটার হিগস ও ফ্রাঁসো ইংলার্ট এই সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন। হিগস তাঁর অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, ‘It really is an incredible thing that it’s happened in my life time’। যদিও কয়েক বছর আগে রয়েল ইনস্টিটিউশনে প্রদত্ত বক্তৃতায় (যেখানে আমি উপস্থিত ছিলাম) হিগস বলেছিলেন যে, সম্ভবত আমার জীবদ্দশায় এই কণার সন্ধান মিলবে না, কারণ এর জন্য প্রয়োজন অত্যন্ত শক্তিশালী ত্বরকযন্ত্র (Accelerator), যার অর্থায়নে রাজনৈতিক ইচ্ছার অভাব রয়েছে।
কণা পদার্থ888sport apkে হিগস বোসন আবিষ্কার অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ এই কণার আবিষ্কার প্রমাণ করে হিগসের ক্ষেত্রের অস্তিত্ব। এই ক্ষেত্র ব্যাখ্যা করে ভগ্ন প্রতিসাম্যের কলাকৌশল, যা থেকে পাওয়া যায় কোনো কণার ভর। দুর্বল নিউক্লিয়ার বলের বাহক W এবং Z বোসনকে ভর দান করে হিগস ক্ষেত্র। সম্ভবত কোয়ার্ক কণার ক্ষেত্রেও তাই। তবে এ যাবত প্রাপ্ত ফলাফল প্রমাণ করে না যে, ইলেকট্রনের ভরের জন্য হিগস ক্ষেত্র দায়ী। এই সমস্যার সমাধান প্রয়োজন। তাহলেই মহাবিশে^র সকল কণার ভরের কারণ সম্পর্কে আমরা পূর্ণাঙ্গ ধারণা পাবো।
সার্নের সামনে দাঁড়িয়ে সার্নের এক 888sport apkীকে (আমাদের গাইড) প্রশ্ন করেছিলাম, ‘হিগস বোসন কি কণা, না ক্ষেত্র?’ উত্তরে তিনি বললেন, ‘হিগস ক্ষেত্রকে যখন ঝাঁকুনি দেওয়া হয় তখন তা থেকে বেরিয়ে আসে হিগস বোসন কণা।’ স্ট্যান্ডার্ড মডেল অনুযায়ী হিগস কণাবিহীন পরমাণুর জগতে কণাগুলো চলবে অনেকটা এক পায়ে হাঁটার মতো, অর্থাৎ লাফ দিয়ে দিয়ে। এই জগতে শূন্যস্থান যদি হিগস বোসন দ্বারা পূর্ণ হয়, তাহলে কণার গতিপথ হবে আঁকাবাঁকা। হিগস কণার উপস্থিতি 888sport app কণার গতিপথকে বিচ্যুত করে। হিগস ক্ষেত্রের স্বরূপ হচ্ছে তাই। ইংলার্ট ছাড়া হিগস বোসন তাত্ত্বিকভাবে আবিষ্কারের সঙ্গে জড়িয়ে আছে আরো ছয় জনের নাম। তাঁরা হলেন – এন্ডারসন (Anderson), ব্রাউট (Brout), গুরালনিক (Guralnick), হাজেন (Hagen), কিবল (Kibble) এবং টি হুফট (T Hooft)। তাই হিগস ব্যক্তিগতভাবে ভর ব্যাখ্যার প্রক্রিয়াকে ‘ABEGHHKTH Mechanism’ নামে আখ্যায়িত করেন। তাছাড়া হিগস উল্লেখ করেন, 888sport apkী সতেন্দ্রনাথ বসু ও আব্দুস সালামের গবেষণার সঙ্গে হিগসের ক্ষেত্র গভীরভাবে সম্পৃক্ত।
পিটার হিগস আজ আর আমাদের মাঝে নেই; কিন্তু তিনি জীবদ্দশায় তাঁর গাণিতিক ভাবনার পরীক্ষালব্ধ ফলাফল দেখে গেছেন। কণা পদার্থ888sport apkের জগতে তিনি যুগ যুগ ধরে স্মরিত হবেন। তাঁর ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে সার্নে চলছে নানা গবেষণা। এভাবেই হিগসের ক্ষেত্র ও হিগস বোসনের মাধ্যমে পরমাণু জগতের কলাকৌশল সম্পর্কে নতুন নতুন রহস্যের উন্মোচন ঘটবে।
তথ্যসূত্র
১। কানন পুরকায়স্থ (২০২৪), শূন্যতার স্বরূপ ও 888sport app 888sport live, বেঙ্গল পাবলিকেশন্স, 888sport app, পৃ ১৪৫-১৬০।
২। কানন পুরকায়স্থ (২০২১), সার্ন, ‘ঈশ^র কণা ও গবেষণার বর্তমান, জ্ঞান ও 888sport apk’, কলকাতা, জানুয়ারি 888sport free bet,
পৃ ১৬-২৫।
৩। Alison Wright (2013), Nobel Prize 2023 : Englert and Higgs, Nature Physics, 9, 692 (8 October), London.


Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.