দুই বাংলার চিত্র-বন্ধন

মৌমিতা বসাকMoumita Bosak.

‘সখ্যের অলিন্দে’ শীর্ষক এক সম্মেলক প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হলো কলকাতার ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনসের প্রদর্শককক্ষে – ফেব্রুয়ারি ২০১৪। এটি 888sport apps ও পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন চিত্র888sport live chatীর একত্রিত প্রদর্শনী। সখ্য ও সৌহার্দ্যের লক্ষ্যে এ-প্রদর্শনী আয়োজিত হয় কলকাতায় অবস্থিত 888sport appsের উপ-হাইকমিশন এবং 888sport appর বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে। 888sport live chatভাবনার বর্তমান ধারা ভাগীরথী আর পদ্মার দেশে কেমনভাবে প্রবাহিত হয়ে চলেছে তা একই অলিন্দে চাক্ষুষ করার সুযোগ এনে দিয়েছে এ-প্রদর্শনী। এর আগেও বেশ কয়েকবার 888sport appর বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে কলকাতার বিভিন্ন গ্যালারিতে আয়োজিত হয়েছে 888sport apps ও পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন 888sport live chatীর 888sport live chat-প্রদর্শনী। এবারের এই উদ্যোগও যেভাবে 888sport apps ও পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন 888sport live chatীর মধ্যে সাংস্কৃতিক চিন্তন বিনিময়ের অবকাশ ঘটিয়েছে তা নিঃসন্দেহে প্রশংসাতীত। শুধু প্রদর্শনী নয়, সখ্য ও সমন্বয়ের উদ্দেশ্যে বিগত কয়েক বছর ধরে কলকাতার 888sport apps উপ-হাইকমিশন দফতর ও 888sport appর বেঙ্গল ফাউন্ডেশন নিয়মিতভাবে চিত্র-কর্মশালার আয়োজন করে চলেছে উপ-হাইকমিশন কার্যালয় প্রাঙ্গণে। এবারো সেই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয় ১৬-১৮ নভেম্বর ২০১৩ সালে। তবে এবারই প্রথম কর্মশালার ফসল দর্শক ও অনুগ্রাহীদের সামনে তুলে ধরা হয় ‘সখ্যের অলিন্দে’ নামক  এ-প্রদর্শনীতে। সেদিক থেকে এ-প্রদর্শনী অবশ্যই এক নতুন মাত্রা সংযোজিত করেছে 888sport apps ও পশ্চিমবঙ্গের 888sport live chatচর্চার ব্যাপ্ত পরিসরে।

সাধারণত 888sport live chatীরা দীর্ঘ অনুশীলনের মাধ্যমে গড়ে তোলেন তাঁদের নিজস্ব রচনাশৈলী। বিভিন্ন 888sport live chatকর্মে তাঁদের এই অনুসন্ধান চলতে থাকে। কর্মশালার একটি আকর্ষক দিক হলো, বিভিন্ন 888sport live chatীর এই পৃথক অনুসন্ধান একই সঙ্গে দৃষ্ট হয়। এছাড়া সীমিত সময়ের মধ্যে নির্দিষ্ট মাধ্যমে, ভিন্ন-ভিন্ন রচনাশৈলীর প্রয়োগে শূন্য চিত্রপট থেকে ক্রমান্বয়ে পরিপূর্ণ 888sport live chatকর্ম হয়ে ওঠার অভিনব পদ্ধতি সরাসরি চাক্ষুষ করা যায়। কলকাতায় 888sport apps উপ-হাইকমিশন কার্যালয় অঙ্গনে যে-কর্মশালা এবারে আয়োজিত হয়েছিল তাতে অংশগ্রহণ করেছিলেন 888sport appsের ছয়জন প্রখ্যাত, প্রতিষ্ঠিত 888sport live chatী এবং এপার বাংলার বারোজন কৃতী 888sport live chatী। ওপারের বিখ্যাত 888sport live chatীদের রচনাশৈলীর নির্মাণ পদ্ধতি সরাসরি প্রত্যক্ষ করলেন এপারের 888sport live chatীরা, আবার পশ্চিমবঙ্গের প্রবীণ-নবীন 888sport live chatীদের সঙ্গে রং-তুলি আর ক্যানভাসের মেলবন্ধনে আবদ্ধ হলেন 888sport appsের চিত্রীরা। 888sport appsের 888sport live chatীদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কাইয়ুম চৌধুরী, রফিকুন নবী, মনিরুল ইসলাম, কালিদাস কর্মকার, তাহেরা খানম এবং ফরিদা জামান। আর পশ্চিমবঙ্গের অংশগ্রহণকারী 888sport live chatীরা হলেন সুনীল দাস, সনৎ কর, ধীরাজ চৌধুরী, অমিতাভ সেনগুপ্ত। এছাড়া নবীনদের মধ্যে ছিলেন পার্থপ্রতিম মন্ডল, চন্দনা হোর, শেখর রায়, সুখময় মজুমদার, ঈলিনা বণিক, দেবাশীষ দাস, কুন্তল দত্ত ও সুমনা ঘোষ।

কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী 888sport live chatীরা বিভিন্ন আঙ্গিকে তাঁদের 888sport live chatকর্ম নির্মাণ করলেও সামগ্রিকভাবে এ-প্রদর্শনীতে এক সমন্বয়ী রূপ প্রকাশ পেয়েছে। এখানে প্রদর্শিত বেশির ভাগ চিত্রেরই মূল উপজীব্য প্রকৃতি ও জীবন। মূর্ত-বিমূর্ত বিভিন্ন রূপের সমাহার ঘটেছে এ-প্রদর্শনীতে, তবু প্রদর্শনীর প্রায় সব চিত্র-পরিসরেই ব্যক্ত হয়েছে প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের নিবিড় সম্পর্কের অন্তর্নিহিত রূপ। বর্ষীয়ান 888sport live chatী কাইয়ুম চৌধুরীর (জন্ম ১৯৩২) ছবিতে দেখা যায় লোকায়তকে ভিত্তি করে এক সারল্যময় উজ্জ্বল প্রকাশ। তাঁর চিত্র পরিসরে, প্রতিমা-বিন্যাসের মধ্যে বিমূর্তায়ন দেখা গেলেও তার মধ্যে লোক888sport live chatের সরলতা অনুভব করা যায়। তাঁর ছবির স্বতঃস্ফূর্ত বিন্যাসের মধ্যে খুঁজে পাওয়া যায় কখনো বাংলার কোনো এক গ্রামীণ রমণীকে, কখনো-বা দেখা যায় বর্ণবিভাজনের মাধ্যমে উজ্জীবিত চিত্রপটে 888sport appsের সবুজ মাটির সোঁদা গন্ধ। এ-প্রদর্শনীতেও তাঁর রচিত দুটি চিত্রপটে – ‘সিম্ফনি-১’ এবং ‘সিম্ফনি-২’তে উজ্জ্বল বর্ণের প্রয়োগে বিভাজিত পরিসরে লোকায়ত শৈলীর আধুনিক প্রকাশ। এই একই চিত্রভাবনার অন্যরূপ পরিলক্ষিত হয় পশ্চিমবাংলার প্রবীণ 888sport live chatী সনৎ করের রচনায়। তাঁর দুটি ড্রইংসমৃদ্ধ চিত্র-নির্মাণে দেখা যায় ডিজাইন বা নকশাধর্মী রেখাচিত্রেও জীবনমুখী প্রতিচ্ছবি। তাঁর ছবিতে একটি তরুলতার দুপাশে বিভিন্ন অভিব্যক্তি সমন্বিত কয়েকটি মুখাবয়বের আদল রূপায়িত হয়েছে এবং সেখানে দেখা যায় তরুলতা থেকে নির্গত পাতার মতো কয়েকটি প্রসারিত হস্ত। পৃথক-পৃথক অভিব্যক্তি সমন্বিত হলেও সবকটি মুখাবয়ব যেন প্রকৃতির কোমলতাকে আলিঙ্গন করে এক নিবিড় কথোপকথনে রত। 888sport live chatী তাহেরা খানম (জন্ম ১৯৩৬) চিত্রিত দুটি ক্যানভাসেও রয়েছে প্রাকৃতিক রূপের অনুসন্ধান। নীল প্রসারী আকাশের নিচে সবুজ বনানীর মধ্যে ফুল, পাতা, পাখিদের সমাহার তাঁর ছবিতে এক অদ্ভুত কাব্যময়তা বিস্মৃত করেছে। ‘ফেইরি টেল’ শিরোনামের ছবিগুলি সত্যই সবুজ রূপকথার জগৎ নির্মাণ করেছে দর্শকের সামনে। অপর এক বর্ষীয়ান 888sport live chatী ধীরাজ চৌধুরীর (জন্ম  ১৯৩৬) দুটি চিত্রের একটিতে দেখা যায় বিহঙ্গ ও 888sport promo code আর অপরটিতে সাকার্সের এক মনোরঞ্জনকারী। তাঁর ছবির চরিত্র চিত্রণেও রয়েছে প্রাকৃতিকতার আভাস, প্রকৃতির প্রতি তাঁর নিজস্ব অনুভব। তাঁর রচিত 888sport promo code অবয়বে প্রত্যক্ষ করা যায় একটি বৃত্তের ওপর পূর্ণ বিকশিত ফুলের রূপ। ছবির পশ্চাৎপটেও রয়েছে গেরুয়া, সবুজ, হলুদ রঙের সমাহারে স্নিগ্ধ প্রাকৃতিক বর্ণময়তা।

এই কর্মশালায় প্রত্যেক 888sport live chatীই প্রায় দুটি করে চিত্র-নির্মাণ করেছেন। এর মধ্যে সুনীল দাস (জন্ম ১৯৩৯) একটি বৃহৎ ক্যানভাসের পরিসরে সাদা পশ্চাৎপটে অসংখ্য ছোট ছোট ছিদ্র নির্মাণ করে এক শান্ত অনুজ্জ্বল বিমূর্ত রূপ সৃষ্টি করেছেন। ক্যানভাসের কেন্দ্রে এক বিস্তৃত এলাকায় যেখানে অসংখ্য ছিদ্র নির্মিতর তার ওপরে ও নিচে কয়েকটি রৈখিক বৃত্তক্ষেত্রের মাঝখানে হালকা বিন্দু বিন্দু বর্ণ যেমন লাল, নীল, সবুজ, খয়েরি প্রভৃতির প্রয়োগ দেখা যায়। 888sport live chatী সুনীল দাস তাঁর বিখ্যাত ঘোড়ার ছবির পর বেশ কিছুদিন বাংলায় বা ভারতের লোকায়ত মৌলিক সরল রূপবন্ধের মধ্যে খোঁজ করেন তাঁয় চিত্রের ভাষা। এরপর তাঁকে আকৃষ্ট করে তন্ত্রের বিভিন্ন প্রতীক। এখানে তাঁর ছবিতে কিছু জ্যামিতিক রেখা দেখা গেলেও ক্যানভাস জুড়ে সাদার বিস্তার সুরমূর্ছনাও সৃষ্টি করেছে। এরপর অমিতাভ সেনগুপ্তের (জন্ম ১৯৪১) দুটি রচনায় দেখা যায় নানান আকার ও লিপিমালাসমৃদ্ধ বিমূর্ত রূপায়ণ। ক্যানভাসের ওপর দিকে লাল, কালো, নীল, হলুদ প্রভৃতি বর্ণের জ্যামিতিক আকারের পাশাপাশি চিত্র-পরিসরের মাঝে অদ্ভুত কিছু অক্ষর বা 888sport free betর সমন্বয়ে তিনি এক বিচিত্র পত্র রচনা করেছেন। এই লেখনীসমৃদ্ধ গ্রাফিক চরিত্রে চিত্রিত ক্যানভাসগুলো সত্যই যেন কোনো অন্তরঙ্গ সংবাদ বহন করে।

রফিকুন নবী (জন্ম ১৯৪৩) 888sport appsের 888sport live chatচর্চায় একটি বিশিষ্ট নাম। তিনি নানা মাধ্যমে তাঁর চিত্রশৈলীর বিকাশ করেছেন। প্রতি ক্ষেত্রেই তাঁর বিশিষ্ট প্রকাশভঙ্গি দর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। প্রকৃতি ও বাস্তবতা থেকে তিনি জীবনের যে-রূপ আত্মস্থ করেছেন তা বরাবরই তাঁর 888sport live chatকর্মে ফুটে উঠেছে। এখানেও তাঁর একটি ছবিতে চিত্রিত হয়েছে 888sport promo code এবং অপরটিতে দেখা যায় ঘন নীল প্রেক্ষাপটে এক বিহঙ্গ মাতা সুরক্ষিত রেখেছে সন্তানপক্ষীদের – ছবির শিরোনাম ‘বার্ডস’। বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে এক তীব্র অনুভূতি-প্রবণতা উপলব্ধ হয় তাঁর রচনায়। 888sport live chatী মনিরুল ইসলামের (জন্ম ১৯৪৩) কাজের বর্ণনায় 888sport appsের এক বিশিষ্ট চিত্র-বিশেষজ্ঞ মন্তব্য করেছিলেন – ‘এই 888sport live chatী 888sport app download apkর মতো ছবি লেখেন।’ তাঁর ছবিতে বিমূর্ত চিত্রায়ণে দেখা যায় কিছু প্রতীকী রেখা, আর কালো, সবুজ প্রভৃতি বর্ণের প্রতীকায়িত প্রয়োগ। তাঁর চিত্রপটে যেন রচিত হয়েছে এক সুবিশাল আকাশ বা সুদূরপ্রসারী এক জলাভূমি। প্রকৃতি থেকে বর্ণচয়ন করে 888sport live chatী তাঁর ‘কম্পোজিশন’ শীর্ষক দুটি ছবিতে মনোজগতের রহস্যময়তাকে উদ্ভাসিত করেছেন। মানব-মনের অবচেতনের গহন রূপকে তিনি তাঁর চিত্রভাষায় অনুসন্ধান করেছেন। কালিদাস কর্মকারের (জন্ম ১৯৪৬) তিনটি ক্যানভাসেও লক্ষিত হয় বিমূর্ত উপস্থাপনা। তিনি তাঁর চিত্র-পরিসরে নদীতটে পলিমাটির বিচিত্র বিন্যাসকে তুলে ধরেছেন। ‘অ্যালুভিয়াল ইমেজ’ শীর্ষক চিত্রগুলোতে তিনি স্বপ্ন আর বাস্তবের এক বৈচিত্র্যময় জগৎ চিত্রিত করেছেন। তাঁর চিত্রশৈলীতেও এক অনুভূতিপ্রবণ আবেগময় প্রকৃতি-চেতনা বিকশিত হয়েছে। 888sport live chatী ফরিদা জামান (জন্ম ১৯৫৩) তাঁর চিত্রপটে ধূসর আবহে নিজস্ব রচনাশৈলীর প্রকাশ ঘটিয়েছেন। তাঁর ‘ক্যাট ফ্যামিলি’ শিরোনামের ছবিতে দেখা যায় সিল্যুয়েটে অঙ্কিত দুটি বেড়াল যুযুধান ভঙ্গিতে দন্ডায়মান। তাঁর রচিত পূর্বের কাজের মতো এই কর্মশালায় অঙ্কিত চিত্রগুলোও প্রতিবাদী ভাষায় অভিব্যক্তিময় হয়ে উঠেছে।

পশ্চিমবঙ্গের 888sport app 888sport live chatীর মধ্যে শেখর রায়ের (জন্ম ১৯৫৭) দুটি চিত্রের একটিতে রক্তবর্ণের মানুষের মুখাবয়ব আর অপরটিতে একটি পড়ে থাকা ফ্রকে রক্ত লাল প্রলেপ চোখে পড়ে। দুটি ক্যানভাসেই সুদক্ষ চিত্রায়ণে তিনি নির্যাতনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদকে উচ্চকিত করেছেন। নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি এবং নিজস্ব শৈলীর সমন্বয়ে তিনি অভিঘাত দৃষ্টি করতে সমর্থ হয়েছেন। সুখময় মজুমদার (জন্ম ১৯৬২) এবং সুমনা ঘোষ (জন্ম ১৯৭৮) এ-প্রদর্শনীতে স্বশিক্ষিত 888sport live chatী। চিত্র-রচনায় প্রথাগত শিক্ষা না থাকলেও সুখময়ের মুখাবয়ব এবং সুমনার চিত্রে বিভিন্ন মানুষের অবয়বের ভঙ্গিমায় এক কাহিনি নির্মাণের প্রয়াস সাফল্যের সঙ্গে বিন্যস্ত হয়েছে। চন্দনা হোর (জন্ম ১৯৬৪) প্রাকৃতিক সবুজ বর্ণে রঞ্জিত করেছেন প্রকৃতির বুকে শায়িত রমণীমূর্তিকে। তাঁর ক্যানভাসে এক স্নিগ্ধ পরিমন্ডল রচিত হয়েছে। কুন্তল দত্তের (জন্ম ১৯৬৫) বিমূর্ত রূপ সৃষ্টির মধ্যেও গ্রামীণ গৃহকাঠামোর আদল লক্ষ করা যায়। ইম্প্রেশনিস্টদের মতো বর্ণ প্রয়োগ করে তিনি এক নতুন রূপময়তার সন্ধান করেছেন। দেবাশীষ দাসের (জন্ম ১৯৭৩) একটি চিত্রে নীল পরিমন্ডলে আত্মসমর্পিত বাঘ আর অপরটিতে  ‘পক্ষী-মানবীর’ প্রতীকী ব্যঞ্জনায় তাঁর রূপ স্বকীয়তার প্রকাশ চিত্রভাবনায় ঘটেছে। চিত্রভাবনায় কাহিনিময়তা থাকলেও এক স্নিগ্ধ পরিমন্ডল রূপায়িত হয়েছে তাঁর রচনায়। ঈলিনা বণিকের (জন্ম ১৯৭১) কাজে অভিব্যক্তিবাদে আন্দোলনের অনুযায়ী রূপ গঠন পরিলক্ষিত হয়। তাঁর ‘মাদার অ্যান্ড দ্য অন লুকস’ নামাঙ্কিত ছবিতে দেখা যায় চরিত্র চিত্রণে তাঁর সুদক্ষ রচনাশৈলী। পার্থপ্রতিম মন্ডল (জন্ম ১৯৭৩) বাস্তব-রীতিতে সুদক্ষ। তাঁর ক্যানভাসে প্রয়োগমাফিক পেনসিল রেখার প্রয়োগে তিনি যে রাজস্থানি বৃদ্ধের মুখাবয়ব ফুটিয়ে তুলেছেন তা তাঁর মননশীল চিত্রভাবনারই প্রকাশ।

এই আঠারোজন 888sport live chatীর 888sport live chatকর্ম সুচারুভাবে প্রদর্শিত করা এবং একই অলিন্দে (সখ্যের লক্ষ্যে) 888sport appsের অভিজ্ঞ 888sport live chatীদের পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গের প্রবীণ-নবীন 888sport live chatীদের রচনা সজ্জিত করার জন্য বিশেষ ধন্যবাদ প্রাপ্য 888sport apps উপ-হাইকমিশনার আবিদা ইসলামের আর অবশ্যই বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের অব্যাহত সহযোগিতা এই সখ্যকে আরো সুদৃঢ় করেছে। আইসিসিআরে আয়োজিত এই প্রদর্শনী প্রতি বছর নিয়মিতভাবে হলে 888sport live chatীরা নিশ্চিতভাবে সমকালীন চিত্রভাবনা আদান-প্রদানের মাধ্যমে আরো ঋদ্ধ হতে এবং দর্শকরাও 888sport appsের প্রখ্যাত 888sport live chatীদের কাজ কলকাতায় দেখে নিজেদের 888sport live chatবোধকে আরো সমৃদ্ধ করতে পারবেন।