888sport appsের 888sport live chatক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বিমূর্ত ধারার অন্যতম পথিকৃৎ মোহাম্মদ কিবরিয়া; যাঁর সমান অবদান রয়েছে চিত্র888sport live chat ও ছাপচিত্র888sport live chatে। তাঁর আগেও অন্য 888sport live chatীরা বিমূর্ততার চর্চা করেছেন। তবে তিনি সেই ধারাকে তাঁর অগ্রজ, অনুজ এবং 888sport live chatক্ষেত্রে বিশুদ্ধভাবে সবার গ্রহণযোগ্যতার চূড়ায় নিয়ে গেছেন। 888sport live chatীসত্তার শীর্ষে আরোহণ করেই চিরপ্রস্থান করলেন তিনি। তাই বলতে হয় – ‘এ তো চলে যাওয়া নয়, সৃষ্টির মধ্যেই তিনি বারবার ফিরে আসবেন।’
তাঁর সময়কালে অ্যাকাডেমিক 888sport live chatশিক্ষায় তিনি ছিলেন সিদ্ধহস্ত, এ সবকিছুকে ছাপিয়ে তাঁর নিজেকে প্রকাশের ধারাটা ছিল তখনকার সময়ে 888sport appsের 888sport live chatাঙ্গনে এক নতুন প্রকাশ। তাঁর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ছিল একেবারেই আলাদা, তাঁর ভেতরে ছিল ভীষণ পরিমিতি বোধ, রুচিবোধ, চলনে-বলনে ও পোশাকে মার্জিত বোধ। মনেপ্রাণে পরিচ্ছন্ন, যার তুলনা তিনি নিজেই। পরনিন্দা, পরচর্চা ছিল তাঁর কাছে সবচেয়ে ঘৃণ্য। তিনি বলতেন, ‘ভালো কাজ করতে হলে ভালো মানুষ হতে হবে।’ সহজ-সরল জীবনযাপন ছিল তাঁর জীবনের প্রধান বৈশিষ্ট্য। কোনো ধরনের মোহ বা প্রাপ্তি তাঁকে তাঁর সৃজনশীলতার জায়গা থেকে এতটুকু নড়াতে পারেনি, যা আমার কাছে তাঁর 888sport live chatীজীবন ও তাঁর চরিত্রের প্রধান বৈশিষ্ট্য।
মোহাম্মদ কিবরিয়া জন্মগ্রহণ করেন ১৯২৯ সালের পহেলা জানুয়ারি বীরভূমের সিউড়ি শহরে। ছয় ভাইবোনের মধ্যে তিনি ছিলেন সবার ছোট। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর, বীরভূম জেলা হাইস্কুল থেকে ১৯৪৫ সালে তিনি প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। সে-সময় প্রতিবছর কৃষিমেলা উপলক্ষে চিত্রকলা প্রদর্শনী হতো। সেখানেই প্রথম ভাস্কর ও চিত্র888sport live chatী চিন্তামণি কর, 888sport live chatী মুকুল দে-র ছবি ও অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘গণেশ মাতা’ ছবিটি দেখেন। এসব প্রদর্শনী 888sport live chatী কিবরিয়ার চিত্রকলার জগৎ সম্পর্কে কৌতূহল অনেক বাড়িয়ে দেয়।
১৯৪৫ সালে প্রবেশিকা পরীক্ষার পর বীরভূম জেলা হাইস্কুলে প্রধান শিক্ষক ওয়াজেদ আলী চৌধুরীর উৎসাহে কলকাতা আর্ট ইনস্টিটিউটে ভর্তি হন। কলকাতা আর্ট ইনস্টিটিউটে শিক্ষাজীবন শেষ করেন ১৯৫০ সালে। ১৯৫১ সালে দুই 888sport live chatীবন্ধুর সঙ্গে 888sport app বেড়াতে আসেন এবং 888sport appর নবাবপুর হাইস্কুলে ড্রয়িং শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। সেই সময়কার অনেক ছবিতেই বস্তুনির্ভরতা ছিল। সেগুলোকে ভেঙেছেন নিজের মতো করে। নান্দনিকতায় সমৃদ্ধ সীমিত রঙের ব্যবহার কিছু ক্যানভাসে, কিছু মেসোনাইট বোর্ডে।
‘চন্দ্রালোকে ঘোড়া’, ‘অনেকগুলো মাছের একসঙ্গে সাঁতার’, ‘মা ও শিশু’, ‘দুই রমণীর একসঙ্গে সাঁতার’, ‘গার্ল উইথ ফ্লাওয়ার’, ‘থ্রি সৌল’ – এসব ছবি ভীষণ আলোড়িত হয়েছিল তখন। এই ছবিগুলো দিয়ে সমগ্র পাকিস্তানে শ্রেষ্ঠ 888sport app download bd ছিনিয়ে এনেছিলেন।
888sport live chatী কিবরিয়ার আঁকা একটি ছবি তখন তাঁর 888sport live chatী বন্ধুমহলকে বিষাদগ্রস্ত করে তুলেছিল। ছবিটির নাম ছিল ‘কবরস্থান’। অনেকগুলো কবরের সামনে দাঁড়ানো পাজামা-পাঞ্জাবি পরনে নতমুখ স্বয়ং কিবরিয়া। 888sport live chatী কাইয়ুম চৌধুরী তাঁর জন্য লেখা 888sport apk download apk latest versionঞ্জলিতে বলেন, ‘ছবিটি দেখে প্রশ্ন রেখেছিলাম কেন এত বিষাদগ্রস্ত থাকেন – বিষাদমাখা দুটো চোখ তুলে জবাব দিয়েছিলেন, আমাদের পরিবারের সবাই স্বল্পায়ু। প্রতিবছরই খবর পেতাম কেউ না কেউ চলে গেছেন।’ যার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে তাঁর চিত্রকলায়। ধূসর কালো বা মলিন রং তারই দুঃখের প্রতিধ্বনি। রং ও বিষয়বস্তুর মুনশিয়ানায় সেগুলো জীবন্ত হয়ে ওঠে।
তাঁর 888sport live chatযাত্রাকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায় –
১৯৫১ থেকে ১৯৫৯ – প্রথম পর্ব (কিউবিজমের প্রভাব এবং নিজস্ব 888sport live chatশৈলীর উদ্ঘাটন)
১৯৫৯ থেকে ১৯৬২ – বিদেশে উচ্চশিক্ষা
১৯৬৩ থেকে ১৯৭০ – দ্বিতীয় পর্ব (আধুনিক 888sport live chatধারায় নিজেকে প্রতিষ্ঠা)
১৯৭১ থেকে ১৯৯৮ – তৃতীয় পর্ব (জীবনকে নতুন করে আবিষ্কার)
১৯৯৯ থেকে ২০১১ – শেষ পর্ব
পঞ্চাশের দশকে তাঁর 888sport live chatকর্মের ধারাকে কিউবিজম দ্বারা প্রভাবিত বললে হয়তো অত্যুক্তি হবে না। বস্তুর মূল গঠনটিকে বহু ফর্মে ভেঙে উপস্থাপন করার প্রবণতা তাঁর তখনকার চিত্রকর্মে প্রাধান্য পেতে থাকে। ফলে মূল বিষয়বস্তু ও পটভূমি ক্রমশ নিকটবর্তী হতে থাকে অর্থাৎ বিষয়বস্তু ও পটভূমি পরস্পর পরস্পরকে বিশেষভাবে দৃশ্যত হতে সাহায্য করে। এর সঙ্গে যুক্ত হয় অনুপাত ও গঠনের অতিরঞ্জন। চিত্রতলকে মোটা দাগের আনুভূমিক ও আলম্ব কয়েকটি চতুষ্কোণে বিভক্ত করার প্রবণতাও এ-সময় চোখে পড়ে। তবে পরবর্তী 888sport live chatরীতির সঙ্গে 888sport live chatীর এ-সময়কার রীতির মূল আরেকটি পার্থক্য লক্ষণীয়, তা হচ্ছে রেখাপ্রাধান্য – ‘জলকেলী’, ‘পূর্ণিমা’ তেলরং ছবি; কাঠ কয়লায় আঁকা ‘ঔষধের বোতল’ এবং
লিথোগ্রাফ ‘ফুলহাতে বালক’ সব ছবিই উল্লিখিত বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত। তবে চিত্রতলকে লম্বালম্বি বা আনুভূমিক বিভাজনের প্রবণতাটি সবচেয়ে বেশি স্পষ্ট হয়ে ওঠে ‘ফুল হাতে বালক ছবিতে’।
উচ্চতর শিক্ষার জন্য জাপানযাত্রা শুধু তাঁর জীবনে নয়, 888sport appsের চিত্রকলার ইতিহাসেও এক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা। টোকিওতে প্রায় চার বছর প্রফেসর হিদে হাগওয়ারা, তাকেশি হাইয়াসি, তেসোর কোমায় প্রমুখের কাছ থেকে পেইন্টিং এবং লিথোগ্রাফ ও এচিং প্রিন্টের ওপর শিক্ষা গ্রহণ করেন। এ-সময় তিনি মূর্ত চিত্রকলার জগৎ থেকে বিমূর্ত চিত্রকলার দিকে চলে আসেন। জাপানে অবস্থানকালে তিনি অর্জন করেন অত্যন্ত সম্মানজনক ‘স্টারলেম 888sport app download bd’। যাঁদের প্রদর্শনী দেখে তিনি বেশি আলোড়িত হন তাঁরা হলেন স্পেনীয় 888sport live chatী আন্তোনিও ক্লাব ও আন্তোনিও তাপিজ। জাপানের জীবনধারা তাঁর 888sport live chatীমনকে ভীষণভাবে আকৃষ্ট করে। 888sport live chatী কিবরিয়ার চিন্তাজগৎ ও 888sport live chatভুবনে গভীর প্রভাব ফেলেছিল বিভিন্ন উদ্যানের রং, রূপ ও অপূর্ব বিন্যাস। এ-বিষয়ে 888sport live chatী মতিউর রহমান বলেন, ‘কিবরিয়া স্যার একদিন গভীর আবেগ নিয়ে বলেছিলেন, কিয়েটোর রিওয়ানজি গার্ডেন নামে কয়েকশো বছরের পুরনো একটা পাথরের বাগান আছে, যেটি বালু পাথর আর শ্যাওলায় মিলেমিশে তৈরি। শত শত বছর ধরে বাগানটি রয়ে গেছে একই অবস্থায়। আরেকটি বাগানের কথাও কিবরিয়া স্যার বলেছিলেন সেটি হলো, কিয়োটোর বিশাল শ্যাওলা বাগান। বাগানটি গড়ে তোলা হয়েছে শতাব্দীপ্রাচীন নানা বর্ণের শ্যাওলায়। প্রথমটি তাঁর মধ্যে জাগ্রত করেছে অসীমের অনুভূতি, আর দ্বিতীয়টি নৈঃশব্দ্যের বোধ।’ জাপানি জীবন থেকে অর্জিত সব অভিজ্ঞতা ও উপলব্ধিই পরবর্তীকালে প্রভাবিত করেছে তাঁর চিত্রের জমিনকে। নিজের শৈলী খুঁজতে থাকা কিবরিয়া আপন শৈলী খুঁজে পেলেন, বিমূর্ত প্রকাশবাদী ধারায় থিতু হয়ে। তবে কিবরিয়ার প্রকাশবাদ পশ্চিমা বিশেষ করে মার্কিন বিমূর্ত প্রকাশবাদ থেকে ভিন্ন।
১৯৬৩ সালে মোহাম্মদ কিবরিয়া যখন 888sport appয় ফেরেন, তখন তিনি 888sport live chatী হিসেবে পরিপূর্ণ এক ভিন্ন মানুষ। 888sport live chatবোধের পুনর্জন্মপ্রাপ্ত কিবরিয়া 888sport appsের চিত্রকলা জগতে বিমূর্ত প্রকাশবাদী 888sport live chatের একটি নতুন ধারাকে উজ্জীবিত করে তোলেন। যদিও তাঁর আগেই পঞ্চাশের দশকে আমিনুল ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক, রশিদ চৌধুরী প্রমুখ বিদেশ থেকে ফিরে এ-ধারার সূচনা ঘটান। কিন্তু কিবরিয়া স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পরেই এ-দেশের 888sport live chatে বিমূর্ত ধারা প্রবল হয়ে ওঠে। তিনিই হয়ে ওঠেন এই ধারার মধ্যমণি। এই সূচনাপর্বে তিনি কেবল পরবর্তী প্রজন্মের 888sport live chatীদেরই প্রভাবিত করেননি, তাঁর অগ্রজ 888sport live chatীদের মধ্যেও প্রতিষ্ঠা করেন নিজের গ্রহণযোগ্যতা।
কিবরিয়ার রঙের বিমূর্ত জগৎ সম্পর্কে 888sport live chatাচার্য জয়নুল আবেদিন উচ্ছ্বসিত ছিলেন। ১৯৭০ সালে এক প্রদর্শনীতে কিবরিয়ার একটি বিমূর্ত ছবি সম্পর্কে তিনি মন্তব্য করেন, ‘আহা, কী অপূর্ব ছবি, কী সুন্দর সূর্যালোক, ইচ্ছে হয় ওখানে ডুব দিয়ে শরীর ভিজিয়ে নিই’।
১৯৭১-৯৮ এই সময়ে দুটি ঘটনা তাঁর 888sport live chatজীবনে দারুণ প্রভাব বিস্তার করে নতুন পথের আলো দেখায়। একদিকে ১৯৭১-এর মার্চে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর গ্রাস থেকে মুক্তি তাঁকে মৃত্যুর ভয়তাড়িত জীবনের শূন্যতাবোধ ও অন্যদিকে বিয়াল্লিশ বছর বয়সে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ হওয়া। একাত্তরে এই দুই বিপরীতধর্মী অভিজ্ঞতা তাঁর জীবনের পরবর্তী চিত্রকলায় গভীর প্রভাব ফেলেছে। মৃত্যুতাড়িত মানুষটির সে-ভয়ংকর অভিজ্ঞতা মূর্ত হয় সাদা-কালো ক্যানভাসে, কখনো পোড়া কাগজের কোলাজে, কখনো চিত্রের রং ধূসর থেকে অন্ধকারে ধাবিত হয়। অন্যদিকে দাম্পত্য জীবনের নতুন আবেগ তাঁর চিত্রে রং প্রয়োগে একধরনের উচ্ছ্বাস ও চাঞ্চল্য সৃষ্টি করে। রঙের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। তেলরঙে আঁকা ‘বসন্ত’ ছবিটাতে সারা ক্যানভাসে লালের উপুড় করা ভাণ্ড। ওপরে কোথাও নীল আকাশ, বৃক্ষের রং কালো, কিন্তু সবুজ ব্যবহৃত হয়নি কোথাও। তবু তা ছিল বসন্ত। প্রেম, আনন্দ, সৌন্দর্যের এক রোমান্টিক আবহ। রঙের অনুভবজাত অর্থের অনুসন্ধান করেছেন তিনি। এ প্রসঙ্গে বোরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীরের উদ্ধৃতি, ‘কিবরিয়ার এক্সপ্রেশনিস্ট স্টাইলের উৎস কোথায়? জ্যামিতি আবিষ্কারে তিনি উৎসুক নন, যে জ্যামিতি জোর দেয় আকার ও সংস্থানের ওপর। চিত্রের ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য উপাদানবলির আবিষ্কারে তিনি উৎসাহী। তাঁর আগ্রহ রঙের ইন্দ্রিয়জ গুণাবলির দিকে।’
১৯৭১-৯৮ কালপর্বের শেষ দিকে তিনি চাকরি থেকে অবসর নেন। যদিও অবসর জীবনেও নানাভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপনায় যুক্ত ছিলেন।
১৯৯৯-২০০১ এখান থেকেই শুরু হয় তাঁর 888sport live chatীজীবনের অন্তিম পর্ব। অসুস্থতার কারণে ১৯৯৯ সালে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসার পর তিনি যেসব চিত্র সৃষ্টি করেন, তা নিয়ে ২০০০ সালে বেঙ্গল গ্যালারি তাদের উদ্বোধনী প্রদর্শনী আয়োজন করে, ওই প্রদর্শনীর একটি বৈশিষ্ট্য সবাইকে চমৎকৃত করে। সেটা হলো তাঁর ওই প্রদর্শনীর চিত্রকর্মে কোথাও মৃত্যুতাড়িত ভয় দৃশ্যমান ছিল না, বরং বর্ণোজ্জ্বলতা প্রকাশ করে 888sport live chatীর নতুনতর জীবনানন্দকে। সেখানে উল্লেখযোগ্য ছিল তাঁর জীবনের নেতিবাচকতাকে একদম আড়াল করা। তিনি যেন পৌঁছে গেছেন জীবনানুভবের গভীর দর্শনে। যেখানে কেবল সদর্থক জীবনচেতনাই মুখরিত হয়।
জাপানযাত্রার মধ্য দিয়ে এমন এক চিত্রভাষা তিনি আয়ত্ত করেন, যেখানে অবয়ব পুরোপুরি অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়ে। এবং অন্তর্গত অনুভূতির সুরটাই হয়ে ওঠে একমাত্র অধ্যায়। তাঁর সম্পর্কে পশ্চিম বাংলার 888sport live chatসমালোচক মনসিজ মজুমদার খুব উল্লেখযোগ্য মন্তব্য করেন, ‘দৃশ্য প্রকৃতির রূপেই কিবরিয়ার বিমূর্ত ছবির সূচনা। সেই রূপের একান্ত নির্জন গীতিময় অনুভবকে রং, অবয়ব, জমি ও টেক্সচারের বিমূর্ত ভাষায় ধরার কঠিন ও সার্থক কাজ করেছেন 888sport appsের শ্রেষ্ঠ এই 888sport live chatী।’
ষাটের দশকের বিমূর্ত প্রকাশবাদী চিত্রধারার মধ্য দিয়ে যে নতুনতর আধুনিকতার অনুপ্রবেশ ঘটে আমাদের চিত্রকলার ইতিহাসে, তার জনক হিসেবে উচ্চারিত হয় মোহাম্মদ কিবরিয়ার নাম। স্কুলে শিক্ষকতা দিয়ে শুরু হয়েছিল তাঁর কর্মজীবন। কালক্রমে তিনি 888sport app বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক পদে বৃত হন। শুধু তা-ই নয়, জীবনের শেষ পর্যায়ে 888sport app বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘এমেরিটাস’ অধ্যাপকের মতো গৌরবজনক পদেও আসীন হয়েছিলেন তিনি। তবে এসবই বাহ্যিক তথ্য মাত্র। এসব পদের ব্যাপারে কিবরিয়ার মধ্যে কোনো মোহ, আগ্রহ কিংবা সক্রিয়তা ছিল না। ফলে মোহাম্মদ কিবরিয়ার 888sport live chatীসত্তার গঠন ও বিকাশে এর কোনো ভূমিকা নেই। তিনি নিজের 888sport live chatীসত্তাকে প্রতিনিয়ত বিকশিত করার ব্যাপারে নানাবিধ 888sport live chat888sport live football পাঠ, প্রকৃতির নিবিড় পর্যবেক্ষণ এবং সংগীত ও live chat 888sportের দ্বারস্থ হয়েছেন। কখনো 888sport live chatে, কখনো জীবনে বারবার পুনর্জন্ম লাভের মধ্য দিয়ে তিনি নিখাদ হয়েছেন। পরিশুদ্ধি অর্জন করেছেন। একান্ত ধ্যানে নিরবচ্ছিন্নভাবে 888sport live chatচর্চায় নিয়োজিত থেকে লাভ করেছেন চূড়াস্পর্শী সার্থকতা।


Leave a Reply
You must be logged in to post a comment.