হরিপুর জমিদারবাড়ির ইতিহাস ও ঐতিহ্য

সময়ের বিবর্তনে হারিয়ে যাওয়া প্রাচীন জনগোষ্ঠীর সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক জীবনযাত্রার নিদর্শন হলো পুরাকীর্তি। প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন আমাদের 888sport app download for android করিয়ে দেয় অতীতের ইতিহাস ও ঐতিহ্যকে। প্রত্নতাত্ত্বিক অনুসন্ধান ও আবিষ্কারের মাধ্যমে যেমন পাওয়া সম্ভব অতীত সাংস্কৃতিক অস্তিত্বের সন্ধান, তেমনই প্রত্নতত্ত্ব জনজীবনের ইতিহাসকে দিয়েছে বৈজ্ঞানিক ভিত্তি। কোনো একটা নির্দিষ্ট অঞ্চল এবং সে-অঞ্চলে বিভিন্ন সময়ে মানুষের আগমন, তাদের সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক জীবনযাপনের ইতিহাস প্রত্নতাত্ত্বিক পদ্ধতির মাধ্যমে জানতে পারা যায়। সেজন্য একটি বিশেষ অঞ্চলের বিশেষ জনগোষ্ঠীর ধারাবাহিক প্রাচীন ইতিহাস পুনর্গঠনে
সে-অঞ্চলের প্রত্নতত্ত্বের ভূমিকা অপরিসীম।

888sport appsের বরেন্দ্র অঞ্চলের উত্তরে অবস্থিত ঠাকুরগাঁও জেলা। ঠাকুরগাঁও জেলার প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো হরিপুর উপজেলার হরিপুর জমিদারবাড়ি। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা থেকে ৬৫ কিলোমিটার দূরত্বে হরিপুর থানার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত হরিপুর জমিদারবাড়ি। অনেকের কাছে এটি রাজবাড়ি হিসেবেও পরিচিত। এই রাজবাড়িটি ঘনশ্যাম কুণ্ডুর বংশধরদের দ্বারা নির্মিত। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর জমিদারদের বংশধররা ভারতে চলে যান। ফলে দীর্ঘদিন বাড়িটি পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকে। ১৯৭৩ সালে বাড়িটা কিছুটা সংস্কার করা হয়। কিন্তু দীর্ঘদিন অযত্ন আর অবহেলায় ২০২০ সালে ভারী বর্ষণের ফলে জমিদারবাড়ির কিছু অংশ ভেঙে পড়ে। স্থানীয় যুবসমাজ, শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসী মানববন্ধন করেন বাড়িটি সংস্কার ও সংরক্ষণের জন্য। পরে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে পুনরায় জমিদারবাড়িটি সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়। জমিদারবাড়ির শাসনামল, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক ইতিহাস, প্রতিবাদ, সংগ্রাম, সে-সময়ে এ-অঞ্চলের মানুষের জীবনযাপন, নৈতিকতা নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা ছিল স্থানীয় যুবসমাজ ও শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য। কারণ হরিপুরের সমাজ প্রবর্তন ও ইতিহাসের একমাত্র কালের সাক্ষী এই জমিদারবাড়ি। ঐতিহ্যবাহী এই জমিদারবাড়িটি প্রত্নতাত্ত্বিক অধিদপ্তরের অধিভুক্ত হলে এটি সুন্দরভাবে সংরক্ষণের পাশাপাশি এর ইতিহাস ও ঐতিহ্য জাতির সামনে উন্মোচিত হবে বলে আশা করা যায়।

888sport appsের উত্তরে রংপুর বিভাগের অন্তর্গত ঠাকুরগাঁও জেলার একটি থানার নাম হরিপুর। এটি ঠাকুরগাঁও জেলার সর্বপশ্চিমে অবস্থিত। এ-অঞ্চলটি পুরনো হিমালয় পর্বত পাদদেশীয় সমতলভূমি দ্বারা গঠিত। এটি ঠাকুরগাঁও জেলার একটি সীমান্ত উপজেলা, যা ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংলগ্ন। হরিপুর উপজেলার উত্তর-পূর্বে রাণীশংকৈল উপজেলা এবং দক্ষিণ-পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ। হরিপুর উপজেলাটি পূর্বে খোলপাড়া পরগণার অন্তর্গত ছিল। জনশ্রুতি মতে, খোলপাড়া পরগণার মেদিনীসাগর গ্রামের জমিদার ছিলেন মেহেরুন নেসা। তিনি ছিলেন বিধবা ও অপুত্রক। তাঁর জমিদারি দেখাশোনা করার জন্য পাশের ভৈষা গ্রামের হরিমোহনকে তাঁর নায়েব নিয়োগ দেওয়া হয়। পরে হরিমোহন ওই জমিদারির মালিক হন এবং তাঁর জমিদারির নামকরণ করেন হরিমোহনপুর এস্টেট। সে-সময় হরিমোহন হরিপুর নাম দিয়ে প্রতিষ্ঠা করেন জমিদার কাছারি। পরবর্তীকালে হরিমোহনপুর পরিচিতি লাভ করে হরিপুর নামে। ১৮৬৬ সালে ব্রিটিশ সরকার হরিপুরকে অবিভক্ত দিনাজপুর জেলার থানা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে। ১৯৮৩ সালে হরিপুরকে উপজেলায় রূপান্তরিত করা হয়।

হরিপুর রাজবাড়ির অবস্থান

888sport appsের উত্তরে অবস্থিত রংপুর বিভাগের ঠাকুরগাঁও জেলার একটি উপজেলা হলো হরিপুর। হরিপুর উপজেলার সদরে অবস্থিত হরিপুর রাজবাড়ি। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা থেকে হরিপুর রাজবাড়ির দূরত্ব ৬৫ কিলোমিটার।

হরিপুর জমিদারবাড়ির ইতিহাস ও ঐতিহ্য

888sport appsের উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত হরিপুর জমিদারবাড়ি। প্রচলিত তথ্যমতে, মুসলিম শাসনামলে আনুমানিক ১৪০০ খ্রিষ্টাব্দে ঘনশ্যাম কুণ্ডু নামে একজন ব্যবসায়ী অ্যান্ডি কাপড়ের ব্যবসা করতে হরিপুরে আসেন। মেদিনীসাগর গ্রামের মেহেরুন নেসা নামে এক মুসলিম 888sport promo code ওই অঞ্চলের জমিদার ছিলেন। খাজনা আদায়ের কারণে মেহেরুন নেসার জমিদারির কিছু অংশ নিলাম হয়ে গেলে ঘনশ্যাম কুণ্ডু সেগুলো কিনে নেন।

ঘনশ্যামের পরবর্তী বংশধরের একজন রাঘবেন্দ্র রায় ১৮৯৩ সালে হরিপুর রাজবাড়ির ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন এবং নির্মাণকাজ শুরু করেন। কিন্তু তিনি রাজবাড়ির কাজ সমাপ্ত করতে পারেননি। রাঘবেন্দ্র রায়ের মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র জগেন্দ্র নারায়ণ রায় উনিশ শতকের শেষদিকে রাজবাড়ির কাজ সমাপ্ত করেন। জগেন্দ্র নারায়ণ রায় বিভিন্ন রকম সামাজিক ও জনহিতকর কাজের জন্য ব্রিটিশ সরকার কর্তৃক ‘রাজর্ষি’ উপাধিতে ভূষিত হন। জগেন্দ্র নারায়ণ রায় সমাপ্তকৃত রাজবাড়ির পূর্ব দেয়ালে জগেন্দ্র নারায়ণ চৌধুরীর চৌদ্দটি আবক্ষ মূর্তির প্রতিকৃতি রয়েছে। ১৯১১ সালে ইংরেজ রাজা পঞ্চম জর্জের ভারত আগমনের স্মারক হিসেবে জগেন্দ্র নারায়ণ রায় তাঁর ১৪টি আবক্ষ মূর্তি নির্মাণ করেন। এছাড়া রাজবাড়ির দ্বিতল ভবনে লতাপাতা, ফুল, বিভিন্ন মূর্তির প্রতিকৃতি ও নকশা রয়েছে। তবে সময়ের ব্যবধানে বর্তমানে নকশা ও প্রতিকৃতিগুলো প্রায় নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। রাজবাড়ির মূল ভবনের সিংহদরজাটাও সময়ের ব্যবধানে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। রাজর্ষি জগেন্দ্র নারায়ণ রায় ছিলেন একজন বিদ্যানুরাগী, 888sport live chat ও সংস্কৃতি চর্চার ব্যাপারে আগ্রহী। তিনি রাজবাড়ি তৈরি করার সময় বাড়ির ভেতরে একটা বড় পাঠাগার তৈরি করেছিলেন, যার অস্তিত্ব এখন নেই। রাজবাড়ির মূল ভবনটির পূর্বপাশে রয়েছে ৪০০ বছরের পুরনো টেরাকোটার নকশাকৃত একটি শিবমন্দির এবং শিবমন্দিরের সামনেই রয়েছে একটা নাটমন্দির। জোড় বাংলা পদ্ধতিতে তৈরি শিবমন্দিরটি। শিবমন্দিরের ছাদ অনেকটা ছাতা আকৃতির ও আটচালা বিশিষ্ট এবং দেয়ালগুলো আট কোণবিশিষ্ট। মন্দিরের দক্ষিণে একটা দরজা এবং পূর্ব-পশ্চিমের দেয়ালে একটি ক্ষুদ্রাকৃতির জানালা আছে। মন্দিরের দেয়ালে বিভিন্ন মূর্তি ও লতাপাতার নকশা রয়েছে। বর্তমানে মন্দিরটির ছাদ বিধ্বস্তের পথে। সময়ের ব্যবধানে হারিয়ে গেছে মন্দিরের দৃষ্টিনন্দন কারুকার্য খচিত প্রাচীন টেরাকোটা নকশাগুলো। এই পুরনো শিবমন্দিরের সামনে পরবর্তীকালে নতুন একটি শিবমন্দির তৈরি করা হয়। তিন একর ২৭ শতক জমির ওপর নির্মিত এই জমিদারবাড়িতে জমিদারি পরিচালনার জন্য কাছারি, ধর্মীয় উৎসবের জন্য বিভিন্ন উপাসনালয়, বিনোদনের জন্য নাচমহল, অন্দরমহল, নাগমহল, পাঠাগার ও অন্ধকূপ নির্মাণ করা হয়েছিল।

১৯০৩ সালে ঘনশ্যামের বংশধররা বিভক্ত হলে হরিপুর রাজবাড়িটি দুটি অংশে বিভক্ত করা হয়। রাঘবেন্দ্র রায় ও জগেন্দ্র নারায়ণ রায় নির্মিত রাজবাড়িটি বড় তরফের রাজবাড়ি নামে পরিচিত। পরবর্তীকালে বড় তরফ থেকে জমিদার জগেন্দ্র নারায়ণের দুই ছেলে রবীন্দ্র নারায়ণ রায় চৌধুরী ও বিশে^ন্দ নারায়ণ রায় চৌধুরী জমিদারি পরিচালন করতেন। রাজবাড়ির পশ্চিমদিকে রমেন্দ্র কৃষ্ণ রায় চৌধুরী ও গিরিজা বল্লভ রায় চৌধুরী ১৯০৩ সালে আরেকটি রাজবাড়ি তৈরি করেন, যার নাম ছোট তরফ। রমেন্দ্র রায় ছিলেন ঘরকুনো স্বভাবের। কিন্তু গিরিজা বল্লভ রায় ছিলেন আমুদে প্রকৃতির। তিনি ছিলেন নাচ, গান ও ক্রীড়ানুরাগী। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর তাঁরা ভারতে চলে যান। এরপর দীর্ঘদিন এই জমিদারবাড়িটি পরিত্যক্ত অবস্থায় থাকে। ১৯৭৩ সালে প্রথম এই জমিদারবাড়িটি সংস্কার করে 888sport apps সরকার। এরপর দীর্ঘদিন জমিদারবাড়িটি অযত্ন আর অবহেলায় দাঁড়িয়ে ছিল। ২০১৯ সালে করোনা মহামারির সময় নিজ উদ্যোগে পরিষ্কার করে স্থানীয় শিশু, কিশোর, যুবকরা। জমিদারবাড়িটি সংস্কারের দাবিতে সে-সময় মানববন্ধনও করা হয়েছিল। এছাড়া বাড়িটির গুরুত্ব তুলে ধরে লিফলেটও বিতরণ করা হয়েছিল। কিন্তু তখন কোনো সংস্কারকাজ হয়নি। দীর্ঘদিন সংস্কারকাজ না করায় ২০২০ সালের ভারী বর্ষণের ফলে জমিদারবাড়ির কিছু অংশ ভেঙে পড়ে। ওই বছরের ১৫ জুলাই এলাকাবাসী ঐতিহ্যবাহী জমিদারবাড়িটি সংস্কার ও সংরক্ষণের দাবিতে মানববন্ধন করেন। ২০২২ সালের ২০ শে নভেম্বর থেকে পুনরায় শুরু করা হয় জমিদারবাড়িটির সংস্কারকাজ। তৎকালীন জমিদারবাড়ির দেয়ালে ঝোলানো সাইনবোর্ডে লেখা ছিল, ‘গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ কর্মসূচির আওতায় প্রথম ধাপে হরিপুর জমিদারবাড়ি ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসকের উদ্যোগে সংস্কার কাজ চলছে।’ সে-সময় বাড়ির দেয়ালে শ্যাওলা আর জঙ্গল উপড়ে ফেলে দেওয়া হয় রঙের প্রলেপ। বর্তমানে পরিত্যক্ত বাড়িটিতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছে বেশ কিছু পরিবার। দীর্ঘদিন
জমিদার-রাজবাড়িটির বিভিন্ন কক্ষে স্থানীয় মহিলা সমিতি, ভূমি অফিসার্স সমিতিসহ বিভিন্ন সংগঠনের অফিস হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। বর্তমানে জমিদারবাড়িটি সংস্কার করা হচ্ছে বলে অফিসগুলো অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।

হরিপুর জমিদারবাড়িটি আজো কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এক শতাব্দীরও বেশি পুরনো এই অট্টালিকার দৃষ্টিনন্দন কারুকাজের বিলুপ্তপ্রায় নিদর্শনগুলো প্রাচীনতত্ত্বের বিবেচনায় খুব মূল্যবান না হলেও এ-অঞ্চলের একটি আকর্ষণীয় স্থাপত্যকীর্তি হিসেবে এখনো মানুষকে কাছে টানে। হরিপুরের সমাজ ও ইতিহাসের একমাত্র কালের সাক্ষী এই জমিদারবাড়ি। এই বাড়িটি সংরক্ষণ করার মাধ্যমে জমিদারবাড়ির শাসনামল, সাংস্কৃতিক
ইতিহাস-ঐতিহ্য, সংগ্রাম, সে-সময়ে এ-অঞ্চলের মানুষের জীবনযাপন, নৈতিকতা, সামাজিক-অর্থনৈতিক অবস্থা নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরা সহজ হবে এবং এটাকে উত্তরবঙ্গের অন্যতম পর্যটন স্থান হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।

তথ্যসূত্র

১.             সিরাজুল ইসলাম (সম্পাদিত), বাংলাপিডিয়া, 888sport apps জাতীয় জ্ঞানকোষ (খণ্ড ৫), 888sport app : 888sport apps এশিয়াটিক সোসাইটি, মার্চ ২০২৩, পৃ ২৮৩।

২.             ধনঞ্জয় রায়, দিনাজপুর জেলার ইতিহাস, কে পি বাগচী অ্যান্ড কোম্পানি, কলকাতা, ২০০৬ (প্রথম প্রকাশ), পৃ ২১৩।

৩. ড. অশোক বিশ্বাস, 888sport appsের নদীকোষ, 888sport app : গতিধারা, ফেব্রুয়ারি ২০১১, পৃ ৪০৫।

৪.             বেলাল রব্বানী, ‘আমাদের প্রত্ননিদর্শন’, ঠাকুরগাঁও পরিক্রমা : ইতিহাস ও ঐতিহ্য, ঠাকুরগাঁও : ঠাকুরগাঁও ফাউন্ডেশন, সেপ্টেম্বর ২০০৫, পৃ ১৩৬।

৫.             মো. সোহেল রানা, ঠাকুরগাঁও জেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য, 888sport app : অবসর প্রকাশন, ফেব্রুয়ারি ২০১৬ (তৃতীয় সংস্করণ), পৃ ১৮৭-১৮৮।

৬.            মো. এমদাদুল হক, মুক্তিযুদ্ধে ঠাকুরগাঁও, 888sport app : জনপ্রিয় প্রকাশনী, মে ২০১৪, পৃ ১৯।

৭.             অজয় কুমার রায়, ঠাকুরগাঁও জেলার ইতিহাস (দ্বিতীয় সংস্করণ), 888sport app : টাঙ্গন প্রিন্টিং এবং পাবলিকেশন, আগস্ট, ২০০৮, পৃ ৬৩।

৮.            মো. আব্দুল লতিফ, মুক্তিযুদ্ধের কিশোর ইতিহাস, 888sport app : তাম্রলিপি, ফেব্রুয়ারি ২০১৭, পৃ ১৯।

৯.            ‘সংস্কারের নতুন রূপ শত বছরের হরিপুর জমিদারবাড়ির’, প্রতিদিনের 888sport apps, ১১ই জানুয়ারি ২০২৩।

১০. হরিপুর রাজবাড়ি, উইকিপিডিয়া, তথ্য সংগ্রহের তারিখ ১০ই মে ২০২৫।

১১.           ‘হরিপুরের জমিদার বাড়িটি সংস্কার প্রয়োজন’, সংগ্রামী বাংলা, ৬ ডিসেম্বর ২০১৬।

১২.           উপজেলা পরিচিতি, ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা পরিষদের তথ্য পরিকল্পনা ও বাজেট বই, সদর উপজেলা পরিষদ ঠাকুরগাঁও, ২০১৪, পৃ ১০।

১৩. ‘প্রত্নতত্ত্ব চর্চার শিকড় ও শিখর’, সমকাল, ৮ই মে ২০২১।