হারিয়ে গেছে হীরের আংটি…

bablu vattacharja

বাবলু ভট্টাচার্য

 আনওয়ার শাহ রোডের শ্যাওলাপড়া হলুদ বাড়িটার মাথায় আজ ঘন মেঘের কালো ছায়া; সারা গায়ে জলের দাগ। আপাতদৃষ্টিতে সৌজন্যে বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপ। কিন্তু বাড়িটা কি একলা একলা কাঁদছে? ঘুমভাঙা সকালে ফোনের আর্তনাদ তা-ই বলছে। রাস্তায় ভিড় করছে কালো মাথার সারি। কেননা, দোতলার গোল-বারান্দা আজ বড্ড একলা হয়ে গেল। সর্বক্ষণের সঙ্গী বিশুর ‘দাদা’ ঘুমিয়ে পড়লেন চিরকালের জন্য। ৪৯ বছরে শেষ হয়ে গেল তাসের ঘরের বর্তমান বাসিন্দার দিনলিপি। থেমে গেল live chat 888sport পরিচালক ঋতুপর্ণ ঘোষের দৈনন্দিন রোজনামচা।

স্রষ্টার জীবনেই হঠাৎ যবনিকাপাত। শেষ হলো এক বিশেষ ঘরানার 888sport live chatকর্মের পথচলা। আকস্মিক সেই অঘটন ঘটে গেল ৩০ মে  ভোরে। live chat 888sportকার ঋতুপর্ণ ঘোষের আকস্মিক প্রয়াণের সঙ্গে সঙ্গেই শেষ হয়ে গেল live chat 888sportের এক বিশেষ ধারা। সিনেমা জগতের এক অপূরণীয় ক্ষতি বলে যা একবাক্যে স্বীকার করে নিলেন live chat 888sport, রাজনীতি জগৎ থেকে শুরু করে বিভিন্ন ক্ষেত্রের মানুষ।

মৃত্যু এসে কেড়ে নিল তাঁর ৪৯ বছরের জীবন। সত্যি এ এক ছন্দপতন। ১৯টি live chat 888sportের পরিচালক ঋতুপর্ণ ঘোষ ১২টি জাতীয় 888sport app download bd অর্জন করেছিলেন। এই মুহূর্তে বাংলার অন্যতম সফল পরিচালক বলতে তাঁর নামই সবার আগে উঠে আসবে। নতুন প্রজন্মের চিত্রপরিচালকদের মধ্যে মেধা, বৈদগ্ধের পরিচয় দিয়েছিলেন। সৃষ্টিকর্ম ও জীবনকে একইসঙ্গে বাঁধাধরা গতানুগতিকতার গন্ডি পার করে দাঁড় করেছিলেন এক চ্যালেঞ্জের মুখে। প্রচলিত বা চালু ধারণাগুলোকে ভেঙেচুরে অন্য এক মাত্রা দিতে চেয়েছিলেন তাঁর নিজের মতো করে।

১৯৬৩ সালের ৩১ আগস্ট কলকাতায় জন্মেছিলেন ঋতুপর্ণ ঘোষ। প্রথমে সাউথ পয়েন্ট স্কুল এবং পরে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে শিক্ষালাভ করেন তিনি। কর্মজীবনের শুরু বিজ্ঞাপন সংস্থায় কাজের মধ্যে দিয়ে। ইংরেজির সঙ্গে সঙ্গে বাংলায় তাঁর সমান দক্ষতা ছিল। চিত্রনাট্যের ওপরে খুবই জোর দিতেন। চিত্রনাট্যনির্ভর ন্যারেটিভ live chat 888sport নির্মাণে বিশ্বাসী ছিলেন তিনি।

সহপাঠী বন্ধুদের কথায়, ছাত্রজীবনে ফিল্ম সোসাইটির আন্দোলনেও তিনি জড়িয়ে পড়েছিলেন। ‘সিনে মাস’ নামে একটি ফিল্ম ক্লাব চালনায় তিনি অন্যতম উদ্যোক্তা ছিলেন।

কিংবদন্তি পরিচালক ইংমার বার্গম্যান ও সত্যজিৎ রায়কে আদর্শ হিসেবে নিয়েছিলেন ঋতুপর্ণ। মূলত বাংলা live chat 888sportই বানাতেন। ১৯টি live chat 888sportের মধ্যে ইংরেজি ও হিন্দি মাত্র দুটি। তাঁর আবহমান ২০১০ সালে ভারতের জাতীয় 888sport app download bd পায়। ২০০৪ সালে রেইনকোট সেরা হিন্দি live chat 888sportের 888sport app download bd পায়। ২০০৭ সালে সেরা ইংরেজি live chat 888sportের 888sport app download bd পায় অমিতাভ বচ্চন-অভিনীত লাস্ট লিয়ার। ২০১০ সালে এক জনমত জরিপে ‘দশকের সেরা বাংলা live chat 888sportকার’ নির্বাচিত হন ঋতুপর্ণ ঘোষ। পড়েছেন কলকাতার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতিতে। কিন্তু মনে করেছেন, তুলনামূলক 888sport live football বা ইতিহাস পড়লেই ভালো করতেন। live chat 888sport নির্মাণের সঙ্গে জানাশোনা পারিবারিক আবহে। বাবা সুনীল ঘোষ ছিলেন প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতা, মা চিত্রকর। ঋতুপর্ণ এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, কিশোর বয়স থেকেই বাবার সঙ্গে শুটিংয়ে যেতেন। ওই বয়সেই ক্যামেরা চালানো শিখে যান। সম্পাদনা, চিত্রনাট্য লেখার হাতেখড়িও হয় তখন। সব live chat 888sportের চিত্রনাট্য নিজেই লিখেছেন। নিজেকে মনে করতেন ভারতের বুদ্ধিবৃত্তিক ধারার ‘অন্যমত’। বাংলা live chat 888sport নির্মাণে বেশি মনোযোগী থাকার বিষয়ে তাঁর উক্তি ‘আমি বাংলায় খুব স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি। আমার মূলও এতেই শক্ত।’

নববইয়ের দশকের পর সত্যজিৎ-পরবর্তী বাঙালিকে হলমুখী করে তুলেছিল ঋতুপর্ণের live chat 888sport। মধ্যবিত্ত বাঙালি সেখানে খুঁজে পেয়েছিল তাদের চেনা ছবির গল্প এক অচেনা আঙ্গিকে। কিন্তু এই চেনা গল্পের পরিসরে তিনি তাঁর জ্ঞানচর্চার ওজস্বিতায় লুকিয়ে রাখা, এড়িয়ে চলার ভাষাকে, অবহেলার ছবিকে দর্শকদের সামনে এনে হাজির করতেন, তখন তাঁর সেই সৃষ্টি তৈরি করত এক সামাজিক স্বর। যে-স্বরের স্পর্ধিত কণ্ঠে প্রান্তিক মানুষ আজ মেইনস্ট্রিম সিনেমার বিষয় হয়ে ঘুরে ফিরছে। বাংলা ছবির এই আনকোরা ‘আধুনিক’ দিকের দিকপাল নিঃসন্দেহে ঋতুপর্ণ ঘোষ।

নিজেই নিজের ব্র্যান্ড তৈরি করেছিলেন ঋতুপর্ণ। লেখক, পরিচালক, অভিনেতা সব ক্ষেত্রেই তিনি ছিলেন সফল বিতর্কিত নায়ক। বাঙালির মনোজগৎকে সেলুলয়েডে বন্দি করে তাঁর সৃষ্টি আন্তর্জাতিক দর্শকের কাছে বাংলা ছবিকে পৌঁছে দিয়েছিল। রবীন্দ্রনাথের টেক্সট নিয়ে যখন কাজ করেছেন, সেখানে সহজেই মেলোড্রামা এসে যাওয়ার যে-প্রবণতা থাকে তা খুব চমৎকারভাবে এড়িয়ে গেছেন তিনি। মহাভারত যাতে কেবল ধর্মীয় গ্রন্থ হয়ে পড়ে না থাকে সে-কথা মাথায় রেখে আজকের জীবনের মধ্যে মিশিয়ে তৈরি করেছেন চিত্রাঙ্গদা দ্য ক্রাউনিং উইশ। যা ভাবতেন তা অন্যকে ভাবাতেও জানতেন। টালিউড থেকে বলিউড, যে-কোনো অভিনেতার কাছ থেকে নিজের দাবিগুলোকে টেনে বার করে আনার ক্ষমতা তাঁর ছিল। তাঁর নিজের ভেতরের মানুষ যেদিন নিজের শরীরের ভাষা বদলাতে চাইল, মন চাইল নিজের শরীর বদল করে কাজল চোখে, কেতাবি জোববায় আর পাগড়িতে রঙিন করতে, সেদিন ঝড় উঠেছিল। তিনি তার পরোয়া করেননি। তিনি ঝড়কে সাথি করেছিলেন। আর সেই সঙ্গিনী ঝড়ই মন টেনেছে বাংলা ছবির এই সর্দারকে, নিয়ে গেছে দিগন্তের পারাবারে।

পথের নানান বাঁকে চেনা-অচেনা প্রশ্নের মাঝে আমাদের রেখে চলে গেলেন তিনি। ওটাই তাঁর সর্দারি। কিছু চাপিয়ে দিতে চাননি কোথাও, মেনে নয়, মনে নিতে বাধ্য করেছেন। ঝড়ের রাতে শরীর ঢেকেছেন তিনি। বলেছিলেন, কলকাতা তাঁকে কখনই বুঝে উঠতে পারবে না, আবার ভুলতেও পারবে না। কোথাও কোথাও নৈরাশ্য ঘিরে ছিল তাঁকে। আজ বুঝি সেই দুঃখ ঘুচেছে দুঃখরাতের রাজার। আজকের ঋতুপর্ণ-পাগল কলকাতার মানুষ, বিশ্বের মানুষ, জানিয়ে দিচ্ছে ৩০ মের কলকাতা কেমন করে সিনেমার ইতিহাসে অকাল বাদলের নিঃস্বতাকে ভরিয়ে তুলল। বিশ্বের বৈচিত্র্যের মাঝে যিনি অদ্বিতীয়, নিখিলেরে নিশিদিন করে দূরে থেকে আজ তিনি আমাদের সবচেয়ে প্রিয়।

১৯৯৪ সালে হীরের আংটি দিয়ে সিনে মহলে আত্মপ্রকাশ। ওই একই বছর মুক্তি পেয়েছিল ঋতু-পরিচালিত উনিশে এপ্রিল। ১৯৯৫ সালে ‘বেস্ট ফিচার ফিল্ম’ হিসেবে জাতীয় 888sport app download bd জিতে নিল তরুণ পরিচালকের দ্বিতীয় live chat 888sport। দৌড় শুরু। বৌদ্ধিক মনন, নান্দনিকতার সিগনেচার মার্ক হয়ে ওঠার লিফটে উঠে পড়লেন ঋতুপর্ণ। এরপর ১৯৯৮-তে দহন, ১৯৯৯ সালে বাড়িওয়ালি, অসুখ, ২০০১ সালে উৎসব, ২০০৩ সালে শুভ মহরৎ, ২০০৪ সালে চোখের বালি, ২০০৫ সালে রেইনকোট, ২০০৬ সালে দোসর, ২০০৮ সালে দ্য লাস্ট লিয়ার, ২০০৯ সালে সব চরিত্র কাল্পনিক, ২০১০-এ আবহমান, ২০১২ সালে চিত্রাঙ্গদা তাঁর ঝুলিতে এনে দিয়েছে জাতীয় 888sport app download bdের সম্মান।

এছাড়াও কলাকার 888sport app download bd পেয়েছেন ১৯৯৭ সালে উনিশে এপ্রিল ও ২০১১ সালে আরেকটি প্রেমের গল্পের জন্য। বম্বে ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ১৯৯৯ সালে অসুখ ও ২০০২ সালে তিতলির জন্য পুরস্কৃত হয়েছেন। ২০০০ সালে বার্লিন ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল অ্যাওয়ার্ড এনে দিয়েছে তাঁর পরিচালিত বাড়িওয়ালি। লোকার্নো ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে ২০০৩ সালে চোখের বালি, ২০০৫ সালে অন্তরমহলের জন্য সম্মানিত হয়েছেন।

পরিচালনার পাশাপাশি দক্ষ অভিনেতা ছিলেন তিনি। আরেকটি প্রেমের গল্প, মেমোরিজ ইন মার্চ ও চিত্রাঙ্গদায় অভিনেতা ঋতুপর্ণ ঘোষের অনন্য অভিনয়-প্রতিভার সাক্ষী থেকেছেন সিনেমাপ্রেমীরা। এছাড়া দুটি বহুল প্রচলিত বাংলা ম্যাগাজিনের সম্পাদক হিসেবেও দাপটে কাজ করেছেন তিনি।

ঋতুপর্ণের মৃত্যুতে মুহ্যমান 888sport live chatীমহল। শোকপ্রকাশ করেছেন  মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর প্রয়াণে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট টুইটারে শোক প্রকাশ করেছেন সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ, 888sport live chatী, সংস্কৃতিসেবী ও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।

 

ঋতুপর্ণের live chat 888sportে 888sport promo codeরা

এক গভীর মমত্ববোধ ও সহানুভূতির জায়গা থেকে 888sport promo codeর জীবনকে live chat 888sportে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা ছিল অকালপ্রয়াত নির্মাতা ঋতুপর্ণ ঘোষের। তাঁর বেশ কয়েকটি live chat 888sportে সে-প্রভাব স্পষ্ট। দহন, উনিশে এপ্রিল, চোখের বালি, বাড়িওয়ালি ও মেমোরিজ ইন মার্চ live chat 888sportে ঋতুপর্ণের 888sport promo codeকেন্দ্রিক চরিত্রগুলো সমালোচকদের দৃষ্টি কেড়েছিল। টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক 888sport world cup rateে বলা হয়েছে, সমসাময়িক live chat 888sportনির্মাতাদের মধ্যে তাঁকে ‘ফেমিনিস্ট’ বলা হয়। তাঁর সব live chat 888sportেই সমাজবাস্তবতায় 888sport promo codeর বিভিন্ন বিষয় ফুটে উঠেছে।

 

উনিশে এপ্রিল (১৯৯৪)

অপর্ণা সেনের দুর্দান্ত অভিনয়ে ফুটে উঠেছে ক্যারিয়ার-সচেতন একজন 888sport promo codeর কষ্টসহিষ্ণু জীবনের গল্প। স্বামী, ক্যারিয়ার, মেয়েকে নিয়ে পারিবারিক পরিমন্ডলের এক 888sport promo codeর জীবনের কাহিনি।

দহন (১৯৯৮)

ভারতের জাতীয় 888sport app download bd পেয়েছিল ‘দহন’। live chat 888sportটিতে অভিনয় করেছিলেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। তাঁর চরিত্রটি মূলত একজন গৃহবধূর। স্বামীর সামনেই স্থানীয় গুন্ডাদের হাতে তাকে অপমান হতে হয়। যখন সাহায্যের জন্য কেউ এগিয়ে আসেনি, সে-সময় একজন স্কুলশিক্ষক এগিয়ে এসে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন তার প্রতি।

 

বাড়িওয়ালি (১৯৯৯)

কিরণ খের দুর্দান্ত এক বাড়িওয়ালির চরিত্রে অভিনয় করে সেরা live chat 888sport অভিনেত্রীর 888sport app download bd জিতেছিলেন। একজন বাড়িওয়ালির live chat 888sportে অভিনয় আর তাঁর বাড়িওয়ালি হয়ে-ওঠার পেছনের কাহিনি দারুণভাবে চিত্রায়ণ করেছিলেন ঋতুপর্ণ ঘোষ।

 

চোখের বালি (২০০৪)

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা চোখের বালি 888sport alternative link অবলম্বনে ঋতুপর্ণ নির্মাণ করেছিলেন চোখের বালি। ঐশ্বরিয়া রাই ও রাইমা সেনের অভিনয়ের মাধ্যমে ফুটে উঠেছে গ্রামের এক 888sport promo codeর জীবন। অল্পবয়সে বিধবা 888sport promo codeদের মর্মযন্ত্রণার কথা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যেভাবে তাঁর 888sport alternative linkে তুলে ধরেছেন, তার ঠিকঠাক চিত্রনাট্যরূপ দিতে চেষ্টা করেছেন ঋতুপর্ণ।

 

নৌকাডুবি (২০১০)

রাইমা সেন ও রিয়া সেনকে দিয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নৌকাডুবি 888sport alternative linkের চিত্রায়ণ করেছিলেন ঋতুপর্ণ। 888sport promo code-হৃদয়ের কোমল-কঠোর রূপ তিনি ফুটিয়ে তুলেছিলেন পাশাপাশি।

 

রেইনকোট (২০০৫)

হিন্দি ভাষার live chat 888sportটিতে অভিনয় করেছেন ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন ও অজয় দেবগন। ভালোবাসা না পাওয়া যন্ত্রণাকাতর 888sport promo code আর সংসারের জাঁতাকলে হাঁসফাঁস করতে থাকা 888sport promo codeর মর্মযন্ত্রণাকে ভালোভাবেই ফুটিয়ে তুলেছেন ঐশ্বরিয়া রাই।

 

এক নজরে ঋতুপর্ণ ঘোষ

জন্ম          : ৩১ আগস্ট, ১৯৬৩

পড়াশোনা : সাউথ পয়েন্ট হাই স্কুল, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়

ক্যারিয়ার  : বিজ্ঞাপন জগতে প্রথম কর্মজীবন শুরু

 

ফিল্মোগ্রাফি

 

১৯৯৪ : হীরের আংটি

১৯৯৪ : উনিশে এপ্রিল (জাতীয় 888sport app download bd – শ্রেষ্ঠ পরিচালক এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী – দেবশ্রী রায়)

১৯৯৭ : দহন (জাতীয় 888sport app download bd – শ্রেষ্ঠ স্ক্রিপ্ট, শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী – ইন্দ্রাণী হালদার, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত)

১৯৯৯ : বাড়িওয়ালি (জাতীয় 888sport app download bd – শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী – কিরণ খের, শ্রেষ্ঠ সহ-অভিনেত্রী – সুদীপ্তা চক্রবর্তী)

১৯৯৯ : অসুখ (জাতীয় 888sport app download bd – বাংলা ভাষায় শ্রেষ্ঠ সিনেমা)

২০০০ : উৎসব (জাতীয় 888sport app download bd – শ্রেষ্ঠ পরিচালক)

২০০২ : তিতলি

২০০৩ : শুভ মহরৎ (জাতীয় 888sport app download bd – শ্রেষ্ঠ live chat 888sport, শ্রেষ্ঠ সহ-অভিনেত্রী – রাখী গুলজার)

২০০৩ : চোখের বালি (জাতীয় 888sport app download bd – শ্রেষ্ঠ live chat 888sport)

২০০৪ : রেইনকোট (জাতীয় 888sport app download bd – হিন্দি ভাষায় শ্রেষ্ঠ live chat 888sport)

২০০৫ : অন্তরমহল

২০০৬ : দোসর (বিশেষ জুরি 888sport app download bd – প্রসেনজিৎ)

২০০৭ : দ্য লাস্ট লিয়ার (জাতীয় 888sport app download bd – ইংরেজি ভাষায় শ্রেষ্ঠ ছবি)

২০০৮ : খেলা

২০০৮ : সব চরিত্র কাল্পনিক (জাতীয় 888sport app download bd – শ্রেষ্ঠ বাংলা live chat 888sport)

২০১০ : আবহমান (জাতীয় 888sport app download bd – শ্রেষ্ঠ পরিচালক, শ্রেষ্ঠ ছবি, শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী)

২০১০ : নৌকাডুবি

২০১২ : সানগ্লাস

২০১২ : চিত্রাঙ্গদা (বিশেষ জুরি 888sport app download bd, অভিনেতা – ঋতুপর্ণ ঘোষ)

২০১৩ : সত্যান্বেষী (অসমাপ্ত)।

 

888sport app 888sport app download bd

১৯৯৯  : অসুখ ছবির জন্য বম্বে আন্তর্জাতিক live chat 888sport উৎসবে বিশেষ 888sport app download bd।

২০০০ : বাড়িওয়ালি ছবির জন্য বার্লিন live chat 888sport উৎসবে এনইটিপিএসি 888sport app download bd।

২০০২ : তিতলি ছবির জন্য বম্বে আন্তর্জাতিক live chat 888sport উৎসবে বিশেষ 888sport app download bd।

 

অভিনেতা ঋতুপর্ণ

২০১১ : আর একটি প্রেমের গল্প।

২০১১ : মেমোরিস ইন মার্চ।

২০১২ : চিত্রাঙ্গদা।