888sport app download apk
-
শিরোনামহীন
যার দাঁত নেই হাড় চিবিয়ে খেতে ইচ্ছে করে তারও – নোয়ানো কোমর হেঁটে যায় যে বুড়ো তাকেও দেখেছি রমণীর বুকে চোখ বুক টানটান ভাব করে যেন এখনো – বিগত হতে চায় না কেউ যৌবন বড় নিদয়া প্রেমিক কৃষ্ণ সে মথুরায় চলে যায়। কেউ জেনে যায় কেউ না জেনে যায় পারে না তো দাঁতে, চুষে খায়…
-
খেলা
একটি কালো পাখি – বুকে লুকাতে চাই – রমণীরা সুন্দর হয় প্রেমে পড়লে আমিও প্রেমে পড়ি – সুখী পাখি জানে কালো কিংবা সাদা কম্পমান এক নির্ভরতার বুক। এক চিহ্ন রেখেছি বুকে তোমার জন্য পুষে – কোনো একদিন সুচিত্রা হবে; দ্রুত ফেলে দেবে হাতের কাঁকন। অপেক্ষমাণ এক আহাজারির রাতে তুমি করেছিলে উল্লাস – একই সাথে বুঝি…
-
বসন্তে ১টা শুক্রবারের দিবাভাগ
এই বসন্তে ১টা শুক্রবারের দিবাভাগ তুমি কীভাবে কাটাবে ও গোলাপি ঠোঁট গালে টোলপড়া মাঝবয়সী সুগঠিত রমণী? কেউ না জানুক অন্তত আমি জানি এর সবটুকু প্রথমে সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে প্রাতঃ888sport slot gameের ছলে সখীসঙ্গীসাথি নিয়ে ফুলের বাগানে প্রিয় লাল গোলাপ খোঁপায় গেঁথে ফটোশুটে যাবে তুমি এরপর বাড়িতে অলস দুপুরের বিছানায় এদিক-ওদিক আর ২৫ বসন্ত আগেকার কোনো…
-
প্রিয় মুখ
তবুও যদি দুরন্ত বালিকা সরল চাঞ্চল্য হারিয়ে ফেলে দিন-মাস বছর পেরিয়ে প্রিয়মুখ ঝাপসা হয়ে এলে শহুরে কোলাহলে হাঁটতে হাঁটতে পরিপূর্ণ 888sport promo code হয়ে ওঠে! হঠাৎ যদি রাধাচূড়ার-ঋতুতে কৃত্রিম বিভ্রমে জেগে ওঠে সেই 888sport promo code তুমি কি পারবে নিজেকে ফেরাতে নিভৃতের গহিনে হৃদয় লুকাতে ক্ষত-বিক্ষত হবে না প্রণয়ের তীব্র হাহাকারে? জানি তুমি গীতবিতান শোনাতে চাও – মাঝে মাঝে…
-
মাতাল রাতের ছবি
জৌলুসের উন্মত্ত ঢেউয়ে কাঁপছে এ কোন ভূখণ্ডের নাভীমূল, আচ্ছন্ন উৎসবে আছড়ে পড়ছে মাতাল রাতের ছবি বেভুল। রঙিন চোখে উড়ছে ডানা মেলা প্রজাপতি রাত, সুডৌল অস্তিত্বের দেহ কাটে অস্থির দেহের করাত। তরুণী পেলব ঠোঁটে পুড়ছে ঝাঁকে ঝাঁকে যুব গোলাপ, নৃত্যানন্দে ঘোড়ার খুরের মুদ্রায় ঝরছে চোখের পাপড়ি, অনঙ্গ আলাপ। এভাবে মৃত্যুর ফাঁদে হাঁটছে বেখেয়ালি বোহেমিয়ান জীবন, যেন…
-
আলোক জলের শিহরণ
আলোক দীপে শিহরিত চোখ গাছের ভাঙল ঘুম লজ্জায় মায়া, উষ্ণ স্রোতে ডুবেছে ঠোঁট হৃৎপিণ্ডে ধক্ ধক্ আঙুলের করোটিতে উঠে আসে – স্ফীত স্তনের হাসি জল ভেঙে প্রজাপতি উড়ে যায় কপালে ঘামবিন্দু লাঙলের ফলাতে মৃত্তিকার স্বপ্ন – বিদীর্ণ কোলাহল ছেড়ে জন্মাবে নতুন পৃথিবী …
-
চন্দ্রাবলীর প্রতি
সে ছিল তোমারই রাত, চন্দ্রাবলী, কেবলই তোমার ছায়ায় শুধু জেগে থাকা, পুষ্পিত সৌরভ আর বায়ুঘন নিবিড় ছায়ায় চন্দ্রালোকে সিক্ত এক নিরুপমা নিমগ্না রজনী আর সেই রাত্রির শরীর ঘিরে রহস্যের কালো যবনিকা আজ্ঞাবহ ছিল তারা সকলেই যেন শুধু তোমারই। তুমিময় ছিল সেই রাত – সেই রাত্রিছায়া, কিছুই বুঝিনি আমি ছুঁয়ে যেতে পারিনি তোমাকে। অধরা তুমিও ছিলে…
-
হৃদয়ে রহো
(রবীন্দ্রনাথের প্রতি আন্না তড়খড়) পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে চেনা গন্ধ, চুমুর আওয়াজ ভুলেও তোমার চোখ তাকাল না কেন?! একদিন, দুপুর-সময় নির্জনতা কোলে নিয়ে পুরো বাড়ি ঘুমে আমিও তোমার কোলে মাথা পেতে আছি পাত্র থেকে উপচে পড়া জলের মতোন সরল আনন্দ নিয়ে বলি : আমার দোপাট্টা যার মুঠোগত হবে সে-ই পাবে শর্তহীন চুমুঅধিকার যথেষ্ট আকাক্সক্ষা…
-
সমাচার
ললাটের কী বা দোষ লিখতে হবে ওইখানে সব! আশপাশে জায়গা অনেক যা ইচ্ছে, যেমন খুশি ঘাসের ওপর কিছুটা আলো ও কুয়াশামাখা আঁধার। কলমে নামুক শব্দমালা চিত্তদ্বারে চরণের চিহ্ন এঁকে যার – মাথা ভর্তি এই সে কপালে মাথা ভর্তি এই সে কপাল। সেই-ই তো ভালো, দুয়ারে দাঁড়িয়ে আছে আলো কপাল ঠুকে যে নেমেছে, ডাকো।
-
জেন-জি
বেলা অবেলা নেই, যেন অন্বেষণ ঘূর্ণমান সিঁড়িতে উঠছে নামছে, পাশের বাসার মেয়েটি, কী রূপকথা সে, কখনো দেখিনি, পূর্ব-পশ্চিমের মিউজিক আর গানে নিজেকে বারবার রচনা করে উপসংহারহীন। আমার ঘরের নীরব শূন্যতায় উড়ে আসে ‘খাঁচার ভিতর অচিন পাখি’র ডানা। দিগন্তে কোন অচেনা উড়ে গেল? পর্দা তুলে ঢুকে পড়ে : ‘ইউ ও’ন্ট ব্রেক মাই সোল’। কে তুমি রাখবে…
-
মাঝে মাঝে
মাঝে মাঝে কোনো একলা বিকেলে করুণ মূর্ছনার মতো বাজতে থাকি নিজের ভেতরে রোদ নেমে যায় দৃশ্যাতীত পথের ওপারে; তখন কুয়াশা নামে সন্ধ্যায় – আর চারপাশে শুকনো ধুলো ওড়ে, ধূসর বেদনার মতো শুকনো ধুলো ওড়ে; আমার দুঃখভরা গান কুয়াশায় 888sport app জ্যোৎস্নার মতো তাকে ফেলে রেখেছি কুঁকড়ে-থাকা শীতের ভেতরে তার ম্রিয়মাণ অস্পষ্ট অন্তরাল আমাকে লুকিয়ে রাখে…
-
হিমকর
হিমকর! এই হিমেল দিনেও খোলা প্রান্তরে এসে উপস্থিত হয়েছি, তোমার রূপমাধুর্যে সৌন্দর্যমণ্ডিত হবো আমিও! আমারও জমেছে মেদ ও ক্লেদ! আলোকশূন্যতা নিয়ে বড় অসহায় হয়ে আছি! অঙ্কুরোদ্গমও হচ্ছে না চারাগাছও বাঁচছে না! আমাদের গগনতলে স্নিগ্ধতা ছড়িয়ে দিতে পারো, তোমার দীপন ও উজ্জ্বলনে! আমরা তো দীর্ঘস্থায়ী রোগে জর্জরিত! আমরা তো মৃত্যুজয়ী হতে…
