অলোক সেন
-
জৈব বাহানা
অলোক সেন প্রণয় নেমেছে ঝেঁপে কাঁড়বাঁশও লেগেছে পিছনে, সরসর সরসর খরিশের অভিসার আধো নিপাট, আধো খচ্চর। পুঞ্জিত কুঞ্জে হারালো পথ সে-ঠিকানা কে বা জানে পাতার ওপরে চাঁদের গহনা নামে- জাগে সংশয়, সে কি আগুন লাগাবে! সুমতিকে ছিন্ন করে রাধাকে এনেছে টেনে সুরা ও দ্রাক্ষা পথে দু-একটি শায়র তবু, আটচালাটির পাশে পড়ে আছি…
-
সূর্যজন্মের দিকে
অলোক সেন এখন, সূর্যজন্মের আগে চাপচাপ অন্ধকার ঢেকে বসেছে টবের গাছে, বারান্দায়। নক্ষত্রসভার সদস্য হতে চায় – এই আবেদনপত্রসহ একাকী অমলিন মৃত্যুর দরজায় কড়া নাড়ে আর হাই তোলে। জীবনের বাড়ি যাবে শরবত খেতে তোমাকে তা কি করে বলে, এবার ভূত ও ভবিষ্যতে কড়া নাড় কবি। বিদায়, সূর্যজন্মের দিকে – সে বলেছে…
-
সূর্যজন্মের দিকে
অলোক সেন এখন, সূর্যজন্মের আগে চাপচাপ অন্ধকার ঢেকে বসেছে টবের গাছে, বারান্দায়। নক্ষত্রসভার সদস্য হতে চায় – এই আবেদনপত্রসহ একাকী অমলিন মৃত্যুর দরজায় কড়া নাড়ে আর হাই তোলে। জীবনের বাড়ি যাবে শরবত খেতে তোমাকে তা কি করে বলে, এবার ভূত ও ভবিষ্যতে কড়া নাড় কবি। বিদায়, সূর্যজন্মের দিকে – সে বলেছে…
