অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত
-
শুভেন্দু শোনো
অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত জীবনানন্দ সভাঘরে তোমায় ডেকেছি সমাদরে তারপর ভিড় হতেই দুজন বসেছি বারান্দায় শুভেন্দু শোনো, এছাড়া আর আমাদের কোনো তীর্থ নেই।
-
তবু বিশ্বাস করতে ইচ্ছে হয়
অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত খুব সম্ভব মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসে তাঁর খিদে পেয়েছিল খুব, বললেন : ‘এসো, সেরে নিই প্রাতরাশ’, সঙ্গে-সঙ্গে শিষ্যেরা জাল ফেলে ধরল একশো তেপ্পান্নটা মাছ। হ্রদের কিনারে কাঠকয়লার অাঁচে মাছ ভাজা হলো ভয়ানক পরিপাটি, চেটেপুটে খেল নির্বাচিতেরা, আর যারা ভাজা মাছ উলটে খেতে জানে না এই রকমের হাজার পাঁচেক আরো। সেন্ট…
-
নীল ধুতুরা
যেন এ অবুঝ তারুণ্য কারো চোখে না পড়ে সারা চোখ মুখ ঢেকে রাখি শুধু কালো কাপড়ে কেউ কেউ ভাবে আতঙ্কবাদী, শেষে যেই দ্যাখে কোনো-কিছু আর বদলে দিই না, ক্ষমা চেয়ে যায়, এমন সময় যখনই বৃষ্টি আঙিনা ভেজায় তোমার কাছেই আশ্রয় নিতে করেছি কামনা, পৌঁছুতে গিয়ে আবার আরেক সতর্কপনা যদি তুমি ভাবো তোমাকে চাইতে এসেছি আবার…
-
তিউনিশিয়ায়
অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত এ-যাত্রায় সঙ্গ দিয়েছিল এক পশলা দাম্পত্য কলহ মিটে গেছে তাদের ভিতরে; অন্যদিকে, তিউনিশিয়ায়, যেখানে রয়েছি, সেইখানে আরব চৈতালি জন্ম নিয়ে ক্ষয়ে গেছে, একটু আগেই দুই ভাই অকথ্য ভাষায় এ ওকে লাঞ্ছিত করে শেষে হননের প্রতিশ্রম্নতি দিয়ে কোথায় যে গেল; এইবার এসব ঘটনা দুই দিকে মার্জিনের মতো রেখে দিয়ে 888sport app download apk লিখার অবকাশ উঠে এলো,…
-
জয়ের সঙ্গে
অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত জয়ের সঙ্গে অসমাপ্ত দেখা হলো নজরুলের 888sport app download bd তার হাত থেকে নেওয়ার সময়, সুচিন্তিত তার ভাষণে ধর্মসমন্বয়ে আমার ভূমিকা নিয়ে প্রতিটি কথা মণিমুক্তায় খচিত ছিল। কমিটি থেকে সদস্যেরা সবাই যখন বিদায়োন্মুখ, দুরুদুরু কাঁপছিল বুক জয় কি আমার সঙ্গে কোনো অন্তরঙ্গ কথা বলবে? হঠাৎ দেখি ভিতরঘরে বাগেশ্রী রাগ নিয়ে কিছু কথা বলল …
-

রায়নার মারিয়া রিলকে – পুনর্বার
পূর্বাভাস : অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত প্রাক্কথন : শুভরঞ্জন দাশগুপ্ত 888sport app download apkর 888sport app download apk latest version : সমর রায়, সুনন্দা বসু ও শুভরঞ্জন দাশগুপ্ত পূর্বাভাস সদ্যই আমার একটা গোটা দিন রায়নার মারিয়া রিলকের সান্নিধ্যেই কেটে গেল। ভোরের দিকে মিউনিখের একটি বিদ্যালয়ে ছেলেমেয়েদের কাছে কবির জন্মশহর প্রাগে 888sport free betলঘু জার্মান ভাষাভাষী সম্প্রদায়ের বিচ্ছিন্নতার মাঝখান থেকেও স্বকীয় তাঁর কাব্যভাষার স্ফুরণের কথা শোনাতেই…
-
শিক্ষানবিশ
অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত ঘড়িতে দম দিতেই শিখিনি, কবুল করি এটা করতে গিয়ে চিরটাকাল আমার মধ্যে ছিল গড়িমসির প্রভূত বিকিকিনি। পিন্টু সেবার জামশেদপুর থেকে তালিম দিয়েছিল আমায় ঠিকই, কিন্তু লিখে দিয়ে যায়নি হায় অঙ্গুলি ঘোরানোর স্বরলিপি অনেকটাই রুদ্রাক্ষের মতো বিবর্তমান স্রোতের সেই লহরী, আমিও তাই তীর্ণ অভিমানে অচল করে দিয়েছি সব ঘড়ি। কিন্তু…

