আলতাফ হোসেন

আলতাফ হোসেন নিজের পায়ে নিজের পায়ে নিজের পথে নিজের নাকি পায়ে, নিজের নাকি পথে ঋত্বিককুমার ঘটকের নাকি বই সরল যন্ত্রপাতি নিয়েই নাকি কাজ চালাতেন আগেকার কারিগরেরা পরে অনেক হার্ডল রেস এসেছে যা আবার আগে থেকেও ছিল অন্ধকার ছিল তবু আই লাভ ইউ বলতে গিয়ে বই পড়া হয় নাটকীয় পাত্রপাত্রীদের নাম লেখা খুঁজে বেড়াই একেবারে মোক্ষম…

আলতাফ হোসেন   মন রে ওরে মন   ঠিকই তো মরে যেতে ভয় বেঁচে থাকতেও ভয় হোয়াট আ ওয়ে টু একজিস্ট! প্রথমে শাদা পর্দায় পরে নীল ঝকঝকে আকাশে ফুটে ওঠে এই লেখা   মন রে ওরে মন তুমি কোন সাধনার ধন ন্যুইয়র্ক গিয়ে-পড়া বাচ্চা বাঙালিনী বলেছিল এ-গেরামডা বালা না মন রে ওরে মন   আমি…

আলতাফ হোসেন খবরের পর খবর বলে যাচ্ছে নির্বোধ বাক্সগুলি অবাধ কণ্ঠগুলি আমি বসে আছি আমার শেষের কথাটি বলতে   যেই ভাবলাম ‘শেষের’ বিজ্ঞাপনের মেয়েরা হেসে কুটিকুটি   আবারো একটি লাইনের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে আরেকটি লাইন কিন্তু ফোন বেজে উঠছে না   এর মধ্যেই ভূকম্পনের খবরগুলি আসতে শুরু করেছে উৎপত্তির কথা বলছে   কোনো এক দেশের…

আলতাফ হোসেন মরে গেলে বলে চলে গেল। চলে গেলেন। কোথায়। কোথায় গো? কোনো আম্পায়ারিং? এ ক্রীড়ায় দুজন দূরে থাক একজনকেও দেখছি না যতই আদুরে গলায় কথা হোক যা ঊষ্ণ তা শীতলও কি নয়? পরিহাস ও ক্রন্দনে হাত-ধরাধরি দেখতে চায় না ওরা আমি? এই তো ক্রিকেটে তাকিয়ে আছি বেটার অপশন ফুরিয়ে আসছে দুপাশের আম্পায়াররা ওই দুদিক…

আলতাফ হোসেন   আজ অনেক ভিডিও নামিয়েছি আজ লেখা নয় মানুষরা না থাকার পৃথিবীকে দেখতে চাচ্ছিলাম আর দেখি দুবছর, পাঁচ বছর কেটে যাচ্ছে মানববিহীন দুপেয়েরা না থাকলেও বিশটি বছর চলে গেলে প্রেসিডেন্ট প্রাসাদটি – শাদা বাড়ি – কেমন কঙ্কাল হয়ে আসে হিলহিলিয়ে লতাপাতা তুলছে মাথা ঘর্র ঘর্র সিংহ ডেকে ওঠে আইফেল টাওয়ার-উঠোনে মালাকে যে চলে…